যুগ যুগ ধরে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যোগ ব্যায়ামের ধারণাটি চলে এসেছে। বর্তমানে এর সহজ ও আধুনিক সংস্করণ হচ্ছে কোয়ান্টাম ব্যায়াম। আজ থেকে পাঁচ হাজার বছর আগে প্রাগৈতিহাসিক মানুষ যে চর্চা শুরু করেছিল আধ্যাত্মিক সাধনার নিমিত্তে, বিংশ শতাব্দীতে আজ তা-ই পরিণত হয়েছে আধুনিক মানুষের দেহ-মন সুস্থ রাখার আন্দোলনে। আর এ ব্যায়ামেরই সেরা ব্যায়াম হচ্ছে কোয়ান্টাম ব্যায়াম।
যোগ ফাউন্ডেশনের সিকি শতাব্দীর পর্যবেক্ষণ ও গবেষণার আলোকে করা হয়েছে এ আধুনিকায়ন। বিভিন্ন আসনে দম নেয়া ও দম ছাড়া চর্চা করতে গিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে চর্চাকারীরা যে বিভ্রান্তি বা জটিলতার সম্মুখীন হতেন কোয়ান্টাম ব্যায়ামে তা নেই। অথচ একই উপকার পাওয়া যাচ্ছে চমৎকারভাবে। আর এ আসনের সাথে যোগ করা হয়েছে কোয়ান্টাম মেথড চর্চার আলোকে সুস্থতার মনছবি। ফলে কোয়ান্টাম ব্যায়াম হয়ে উঠেছে যোগের সবচেয়ে সহজ ও ফলপ্রসূ একটি প্রক্রিয়া।
কোয়ান্টাম ব্যায়ামের বৈশিষ্ট্যাবলীঃ
মনোদৈহিক
কোয়ান্টাম ব্যয়াম মনোদৈহিক ব্যায়াম। শারীরিক সুস্থতা ও মানসিক প্রাণবন্ততা- দুইই অর্জিত হয় কোয়ান্টাম ব্যায়ামের মাধ্যমে।দীর্ঘ তারুণ্য
কোয়ান্টাম ব্যায়ামে ধীরে ধীরে দেহকে স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়। ফলে ত্বক এবং ফিগারের স্বাভাবিক সৌন্দর্যহানি তো হয়ই না; বরং তারুণ্য বজায় থাকে দীর্ঘদিন।শরীরের কোনো ক্ষয় হয় না
কোয়ান্টাম ব্যায়ামে শরীরের কোনো ক্ষয় হয় না; তাই ক্ষয়পূরণের জন্যে কোনো বাড়তি বিশেষ খাবারেরও প্রয়োজন নেই।স্নায়ু ও পেশি—দুয়ের সুস্থতা
কোয়ান্টাম ব্যায়ামের মাধ্যমে স্নায়ু ও পেশি—দুয়ের সুস্থতাই নিশ্চিত করা যায়।ডাউনলোড করুন কোয়ান্টাম যোগ ব্যায়ামের পিডিএফ বই।