কাশ্যেম
কাশেম- নীরবতার আবাস। দার্জিলিং মাত্র 3 ঘন্টা দূরে। আপনি কি ইচেগাঁও এবং রামদুরাহের কথা শুনেছেন? এই সৌন্দর্যগুলি কাশেম থেকে মাত্র 3 কিমি দূরে। .
Related Articles
বিদ্যং
বিদ্যাং পাহাড় নদী, ঝর্না সব একসাথে পেয়ে যাবেন।কালিম্পং থেকে মাত্র 15 কিমি দূরে, বিদ্যাং শহরবাসীদের জন্য একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য হয়ে উঠেছে যারা তাদের ব্যস্ত জীবনধারা থেকে দূরে একটি শান্ত অবকাশ খোঁজে তাদের কাছে একদম আদর্শ। উত্তরবঙ্গের এই অফবিট গন্তব্য রেলি নদীর তীরে অবস্থিত।
এখান থেকে দার্জিলিং উপত্যকা এবং তিস্তা নদীর গৌরবময় দর্শনীয় স্থানগুলিও দেখা যায়।
- জলপ্রপাত হাইকিং
-পাহাড়ী গ্রামে একটু ঘোরাঘুরি
- নদীর কাছে পিকনিক করা
-রেলি নদীর ধারে হাঁটাহাঁটি
- বিখ্যাত কাঠের ঝুলন্ত সেতু পরিদর্শন
- কাছাকাছি কালিম্পং, রিশপ, আলগাড়া,লাভা এবং লোলেগাঁও দেখে আসতে পারেন ।
কালেজ ভ্যালি
এটি একটি চা বাগানের মধ্যে গ্রাম , যেখান থেকে উপত্যকা, পাইন বন এবং চা বাগান দেখা যাবে। মাত্র 15 কিলোমিটার দূরে দার্জিলিং। আপনি কাছাকাছি ইন্দ্রাণী জলপ্রপাতে ঘুরে আসতে পারেন, আশেপাশে পাখি দেখার জন্য যেতে পারেন । বিখ্যাত টাইগার হিল এখান থেকে মাত্র 10 কিমি দূরে এবং আপনি সূর্যোদয়ের সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার সোনালি রঙ দেখতে দেখতে গ্রামটি থেকে খুব সকালে একটু ঘুরে আসতে পারেন।চা বাগানটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের আগ্রহী অতিথিদের জন্য এটি একদম আইডিয়াল । আপনি চায়ের বাগানের ঝোপের সারি দিয়ে দীর্ঘ হাঁটতে পারেন এবং উপত্যকার দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন। স্থানীয়দের কাছে ইন্দ্রাণী জলপ্রপাত নামে পরিচিত - এটি একটি চমৎকার পিকনিক স্পট, ।
ফিক্কলেগাও
নামটা অদ্ভুত হলেও জায়গাটা কিন্তু এক কথায় অসাধারণ। কালিম্পঙ থেকে ১০কিমি দূরে অবস্থিত এই ছোট্ট গ্রামটি। হোমস্টে টি অসাধারণ লুকিং, অনেক যত্নে এটি বানানো, এরসাথে ওনারা মেন্টেন করে রাখেন। যেটা সব থেকে ভালো সেটা হচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা, দেখে মন ভরে যাবে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দুটোই অন্য রকমের অসাধারণ। অর্গানিক সবজি দিয়ে বানানো খাবার।
লাটপাঞ্চার
চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা মাঝে একটা এরকম ছবির মতো একটা লোকেশন, এখান থেকে অহলধারা, সিটং এর সাইটসিন গুলো ঘুরে আসতে পারেন। একটু দূরে একটা পয়ন্ট আছে, যেখানে কাঞ্চনজঙ্ঘার দেখা মেলে।
লামাদারা
সামাথার কালিম্পং জেলার একটি ছোট গ্রাম এবং লামাদারা এখানে অবস্থিত। লামাদারা একটি খুব সুন্দর জায়গা যেখান থেকে আপনি একদিকে সূর্যোদয় এবং অন্য দিকে মনোমুগ্ধকর কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পারেন।
শিলিগুড়ি থেকে 2.5 ঘন্টার যাত্রায় লামাদারা পৌঁছানো যায়।
লিংডিং
পাহাড়, ঝর্না, কামলালেবুর বাগান আর আছে সবুজের সমারোহ। এখান থেকে তিনচুলে, ত্রিবেণী, ছোটা মাংবা, অর্কিড গার্ডেন, লামাহাটা পার্ক ঘুরে আসতেই পারেন.
দাওয়াইপানি
এটি তাকদা এর পাশে এক ছোট্ট পাহাড়ী গ্রাম। এটা দার্জিলিং থেকে ২১কিমি দূরে। Njp থেকে ৭৭কিমি দূরে। এখান থেকে তাকদা, তিনচুলে, ত্রিবেণী, লামাহাটা, লেপচাজগৎ, দার্জিলিং প্ল্যান করতে পারেন।
সানসের
Njp থেকে ৭৮কিমি দূরে কালিম্পঙ এর একটি ছোট্ট গ্রাম। কালিম্পঙ থেকে ৩৫কিমি দূরে। অসাধারণ ভিউ আছে কাঞ্চনজঙ্ঘার। এছাড়াও সবুজ পাহাড়, নদী, ঝর্না, কমলালেবু দেখতে দুদিন কাটিয়ে আসতে পারেন। ছোট্ট ট্রেক করে এদিক ওদিক যেতে পারেন। রামধুরা, সিলেরিগাও, ইচ্ছেগাও, বার্মিক, লাভা রিশপ, কালিম্পঙ ঘুরে নিতে পারেন।
চিমনে
কার্শিয়াং থেকে ১১কিমি দূরে একটা পাহাড়ের মাথায় এখান থেকে ডাউহিল ফরেস্ট ঘুরে আসতে পারেন। উপর থেকে তিস্তা, মহানন্দা নদী দেখতে পাবেন। চারিপাশে সবুজ পাহাড়, পাইনের জঙ্গল, অজানা পাখি সবাই মিলে হাজির হবে আপনার সাথে সেলফি তোলার জন্য।
ঘুমভাঞ্জন
লেপচাজগৎ এর বদলে এখানে থাকতে পারেন। একটু হাঁটলেই Biodiversity park আছে একদম কাছেই। দার্জিলিং এর ঘিঞ্জি শোরগল ছেড়ে এখানে থেকেও দার্জিলিং ঘুরে আসতে পারেন। লেপচাজগৎ থেকে ৯কিমি, দার্জিলিং থেকে ৮কিমি দূরে, আর মিরিক ৩৫কিমি দূরে।
তাকদা
সামনে পাইনের সারি, সবুজ পাহাড়, ভ্যালি আপনার কদিন থাকাটা কে আরো মনেরম করে তুলবে। এখান থেকে অর্কিড গার্ডেন, তিনচুলে ভিউ পয়ন্ট, গুম্বাদারা, ত্রিবেণী সঙ্গম, লামাহাটা ঘুরে নিতে পারেন। দার্জিলিং লেপচাজগৎ, মিরিক ও ট্রাই করতে পারেন।
পেশক
এখান থেকে তিনচুলে মাত্র ৪কিমি, আর তাকদা হোলো ৯কিমি। এখান থেকে যেটা স্পেশাল তা হোলো কাঞ্চনজঙ্ঘা ভিউ যা দেখে আপনার মন ভরে যাবে। সবুজ পাহাড়, ঝর্ণা, চা বাগান
মিলনটপ , কাঞ্চনজঙ্ঘা রেঞ্জ, পান্ডিম, নাথুলা, জুলুক, জিগজাগ রোড সবই দেখা যায় এখান থেকে আকাশ পরিস্কার থাকলে। এটার উচ্চতা ৪৮৮০ফুট, এটা njp থেকে ৯৫কিমি দূরে আর কালিম্পঙ থেকে ২৫কিমি দূরে। এখান থেকে রামধুরা, পেডং, বার্মেক, ইচ্ছেগাও, সিলেরিগাও, রেশিখোলা, রিশপ, কোলাখাম, লাভা, কালিম্পঙ ঘুরে আসতে পারেন।
মুনথুমগাও
কালিম্পঙ থেকে মাত্র ১৫কিমি দূরে এক অজানা গন্তব্য। এখান থেকে কালিম্পঙ, ডেলো, লাভা, রিশপ, লোলেগাঁও ঘুরে আসতে পারেন।
ছাম্বি গাওঁ
একটু অন্যরকমের শিটং পেতে এখানে আসতে পারেন। প্রতি বছর বছর মানুষ সিটং আসে একটু প্রকৃতির কোলে কটাদিন কাটাতে। এখানে আসলে নিরিবিলি পরিবেশে চারিদিকে সবুজ, পাশে বয়ে গেছে নদী , মিনিট ৫ গেলেই যোগিঘাট।
দাওয়াইপানি
Njp থেকে ৭৪কিমি দূরে অবস্থিত এক ছোট্ট গ্রাম নাম দাওয়াইপানি। তিনচুলে থেকে ১৩কিমি দূরে, এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। এখান থেকে সন্ধ্যেবেলা দার্জিলিং পাহাড় টা দারুন লাগে।
সীমানা পয়েন্ট
লেপচাজগৎ এ থেকে মাত্র ৯কিমি দূরে, দার্জিলিং থেকে ২৩কিমি দূরে সীমানা বস্তি। লেপচাজগৎ ছেড়ে এখান থেকে আপনি দার্জিলিং, মিরিক, সান্দাকফু, লামাহাটা, তাকদা, তিনচুলে ঘুরে আসতে পারেন।
শিটং
শিটং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর প্রচুর মানুষ আসে, এখানে কমলালেবুর বাগান দেখতে, এখানকার মনোরম পরিবেশে কটাদিন কাটাতে, এখানকার সবুজ পাহাড়ের দৃশ্য উপভোগ করতে রিয়াঙ নদীরর পাশে, একটু গেলেই চাইলে নদীর পাশে যেতে পারেন, চারিদিকে পাহাড় মাঝে এই পাহাড়ী গ্রাম। যোগিঘাট ব্রিজ কাছেই, আপনি শিটং এর সাইটসিন করে আসতে পারেন। গ্রাম্য পরিবেশ, কুঁড়ে ঘর, নদী, ঝর্ণা, পাহাড়, কমলালেবুর বাগান
ছোটা মাংওয়া
ছোটা মাংওয়া তে ঘুরে আসুন এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পাবেন। তিনচুলে থেকে মাত্র ৪কিমি, তাকদা থেকে ৮কিমি দূরে। এখান থেকে লামাহাটা, ত্রিবেণী, গুম্বাধারা, পেশক, তাকদা অর্কিড গার্ডেন ও ঘুরে আসতে পারেন।
লাটপাঞ্চার
লাটপাঞ্চার তার সিনিক বিউটি আর পাখির জন্য বিখ্যাত। এখানে চারিদিক সবুজ পাহাড়, গাছের সারি তাতে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি যা ক্যামেরাবন্দি করার জন্য প্রতিবছর টুরিস্টরা ভিড় করে। এখান থেকে একটু এগোলেই মহানন্দা স্যাচুয়ারি, পাখির জন্য পাহাড়ী গ্রাম টা একটু ঘুরে নিতে পারেন সাথে গাইড ও ভাড়া নিতে পারবেন। কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার জন্য একটা ভিউ পয়ন্ট আছে।অহলধারা, নামথিং পোখড়ি, যোগিঘাট, মহালদিরাম, অরেঞ্জ গার্ডেন, চার্চ, মোনাস্ট্রি সবই ঘুরে আসতে পারবেন।
14mile
কালিম্পঙ থেকে মাত্র ১০কিমি দূরে এক শান্ত পাহাড়ী গ্রামে কটাদিন কাটিয়ে আসতে পারেন। এই জায়গাটা ফিক্কলেগাও এর কাছেই। এখান থেকে কালিম্পঙ, লাভা, রিশপ, লোলেগাঁও, মাইরূঙ, চারকোল, কোলাখাম, ছাঙ্গে ফলস, নেওরা ভ্যালি, রামধুরা, বার্মেক, ইচ্ছেগাও, পেডং সবই কভার করতে পারবেন।
Temi Tea Garden
১১৫কিমি দূরে, আর নামচি থেকে ২০কিমি দূরে, আপনি এখান থেকে পেলিং, রাবাংলা, নামচি ঘুরে আসতে পারেন।
চিমনে
নামটা অদ্ভুত, এটা কার্শিয়াং এর এক গ্রাম। এখান থেকে পাশের গ্রামে ঘুরে আসতে পারেন, ওখানে চিমনি আছে যা ব্রিটিশ আমলে বানানো, একটা খুব পুরানো চার্চ আর স্কুল আছে যা নাকি অনেকে বলে হন্টেড। ডাউহিল এখান থেকে যেতে পারবেন। আর না হলে গিদ্দা পাহাড়, কার্শিয়াং টা ঘুরে নিতে পারেন। সানরাইজ আপনার সকাল কে আরো চাঙ্গা করে দেবে। এছাড়া অজানা পাখির কুজনে, পাইন ধুপি র সারি, চা বাগান, ভিউ পয়ন্ট সব মিলিয়ে আপনার অফবিট ট্রিপ জমে ক্ষীর হয়ে যাবে।
তাকদা
তাকদা বরাবরই প্রকৃতি প্রেমীদের কাছে সেরা আকর্ষণ। এখানে খুব খাড়াই পাহাড় নেই, নেই কাঞ্চনজঙ্ঘা, পড়েনা বরফ। কিন্তু এখানে আছে শান্তি, কোলাহল মুক্ত সবুজ ভ্যালি, আছে অজানা পাখির সাথে আলাপ, বিশুদ্ধ বাতাস, নেই চিরচিরে ঠান্ডা, আছে রোমান্টিক পরিবেশ। তাই প্রতি বছর টুরিস্ট আছে প্রচুর সংখ্যায়। আর এই থাকার জায়গা টি তাদের জন্য হানিমুন চয়েস। চারিপাশ সাজানো, বাগান যেটা খুব মেন্টেন করে রাখা, অজানা অনেক ধরনের গাছ গাছালি। অনেকটা আমাদের রাজবাড়ী টাইপের। তাই পুরো ব্যাপারটাই একদম রাজকীয়। এই রাজকীয় ভাবে কদিন কাটিয়ে যেতে পারেন এখানে। Njp থেকে গাড়ি চাইলে পেয়ে যাবেন। এখানে থেকে লামাহাটা, অর্কিড গার্ডেন, তিনচুলে, ছোটা মাংওয়া, ত্রিবেণী, পেশক, গুম্বাধারা ঘুরে নিতে পারবেন।
Soreng
কাঞ্চনজঙ্ঘার উপর রঙের খেলা হয়, ওদিকে নাথুলা রেঞ্জও দেখতে পাবেন।আবার এর সাথে তিস্তা রঙ্গিত এর সাথে সুপ্রভাত জানাতে পারেন। এটা তাকদা থেকে ৯কিমি দূরে উত্তর বঙ্গের একটা ছোট্ট গ্রাম। চারিপাশে শুধু সবুজ ভ্যালি, যা আপনাকে সর্বদা সবুজ করে রাখবে। ইচ্ছা করলে সকালে সূর্যোদয় দেখে অজানা পাখির কুজন অনুসরণ করে ছবি তুলতে তুলতে এই ছোট্ট গ্রামটা ঘুরে নিতে পারেন, একটু ছোট্ট ট্রেক হয়ে যাবে । সাইটসিনে তাকদা, তিনচুলে, ত্রিবেণী, লামাহাটা করে নিতে পারেন।
Limboo Gaon
এক নতুন ডেস্টিনেশন সিকিমের, Njp থেকে ১১৭কিমি দূরে, এখান থেকে আপনি গ্যাংটক ঘুরে আসতে পারবেন মাত্র ২৩কিমি দূরে। যারা কোলাহল পছন্দ করে mg মার্গের, তাদের বোধহয় ভালো লাগবে না। কারন এটা একদম শান্ত, নিরিবিলি, চারিদিকে সবুজ পাহাড়, পাশেই ঝর্না, সন্ধ্যায় bonfire, সামনে বাচ্ছাদের জন্য খোলামেলা জায়গা, তাতে বিভিন্ন রঙের ফুল, পাশেই পাইন বনের জঙ্গল, প্রচুর পাখির কুজন, নির্ভেজাল আতিথেয়তা, প্রচুর অক্সিজেন আর কতো বলবো।
Simanadara
কালিম্পঙ এর এক ছোট্ট গ্রাম সীমানাদারা, মাত্র ১৪কিমি দূরে।এখান থেকে সিলেরিগাও, ইচ্ছেগাও, রেশিখোলা, পেডং, রামধুরা ঘুরে আসতে পারেন। সিল্ক রুটের প্লানিং করতে পারেন।
Mahaldiram Tea Garden
কার্শিয়াং থেকে ২৩কিমি দূরে, রাস্তায় যেতে যেতে দেখতে পাবেন মেঘের আনাগোনা। চা বাগানের মধ্যে থাকা, চারিদিকে পাইন গাছের সারি আর চা বাগান। তবে যারা একটু কোলাহল পছন্দ করেন, দোকান পাট, গিন্নির শপিং এগুলো চাইছেন তারা এখানে গেলে একটু হতাশ হতে পারেন। এখান থেকে আপনি একদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘা আরেকদিকে তিস্তা নদীর অপরূপ শোভা আপনাকে মুগ্ধ করবে। কমলালেবু বাগান আছে কাছেই , আর আছে অজানা পাখির ডাক, বিভিন্ন রং বেরং এর ফুল, অর্কিড। সিংকোনা গাছও পাবেন। এখান থেকে শিটং পুরোটা ঘুরে নিতে পারবেন, এছাড়াও কার্শিয়াং, দার্জিলিং, মিরিক এগুলোও প্ল্যান করতে পারেন।
Kaluk, West Sikkim.
পেলিং এর শোরগল এড়িয়ে কালুক (৪২কিমি দূরে ) কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে, আর ভিড় ভাট্টা এড়িয়ে কব্জি ডুবিয়ে বাঙালি খাবার খেতে চলে আসুন কালুক।এখান থেকে রেনচেনপং, বার্মিক, পেলিং সবই ঘুরে নিতে পারবেন।
Tinchuley
তিনচুলে অনেকেরই পছন্দের তালিকায়। এখানে থেকে গুম্বাদারা, পেশক, ত্রিবেণী, তাকদা, লামাহাটা, দার্জিলিং, লেপচাজগৎ, শিটং, কালিম্পঙ সবই ঘুরে আসতে পারবেন।
Pabong
যারা একটু সবসময় নতুন জায়গা খোঁজেন, একটু ভিড় এড়িয়ে থাকতে ভালো বাসেন, একটু রোমান্টিক জায়গা খোঁজেন। তাদের কাছে পাবং অন্যতম অফবিট রোমান্টিক ডেস্টিনেশন। এখান থেকে পানবু, নকদারা, দাবিলিং, লোলেগাঁও, কাফেরগাঁও, লাভা, রিশপ, চারকোল ঘুরে নিতে পারবেন ।
Tendrabong
এটা নর্থ বেঙ্গলের সিকিমের সীমানার কাছে এক ছোট্ট গ্রাম টেন্দ্রাবং।
এটা njp থেকে ৯৩কিমি দূরে, কালিম্পঙ থেকে ২৩কিমি দূরে। এখান থেকে কালিম্পঙ, লাভা, রিশপ, লোলেগাঁও, রামধুরা, পেডং, ইচ্ছেগাও সবই ঘুরে আসতে পারবেন। সিল্ক রুট করতে পারবেন।
Fallodi
শিলিগুড়ি থেকে মাত্র দেড় ঘন্টার পথ।সবুজ পাহাড়, চা বাগান, ঝর্ণা দেখতে এই শান্ত নিরিবিলি গ্রামটিতে একবার আসতে পারেন। নর্থ বেঙ্গলের এক নতুন অফবিট গ্রাম নলদারা । আরেকটু গেলেই মিরিক।এখানকার সূর্যোদয় সূর্যাস্ত খুব সুন্দর। একটা ভিউ পয়ন্ট আছে, চারিদিকে চা বাগান, চাষ এর জমি, খুব উচ্চতা জনিত সমস্যা নেই, খুব রোমান্টিক জায়গা। এখান থেকে দার্জিলিং, মিরিক ঘুরে আসতে পারেন।
Singtom
এক অজানা ঠিকানা দার্জিলিং এর পাশেই। দার্জিলিং থেকে ৬কিমি দূরে এখানে আসতে পারেন। চারিদিকে সবুজ পাহাড়, চা বাগান, ঝর্না, নদী নদীতে মাছ ধরা, ফার্মিং দেখা। য