এক্সিফ ডাটা কি?
আমরা যখন কোন ডিভাইস দিয়ে ছবি তুলি তখন সেই ইমেইজটি নানা ফরম্যাটে সেইভ হতে পারে। কিছু পরিচিত ইমেইজের ফরম্যাট হলো পিএনজি (PNG), জেপিজি (JPG), জিফ (GIF) এবং জেপেগ (JPEG)। ফরম্যাট যাই হোক না কেন সকল ইমেজ ফাইলের ভেতরেই কিছু ইনফরমেশন বা তথ্য থাকে।
তবে প্রকৃত ইমেইজের তথ্যের পাশাপাশি কোন ফটো বা ছবিতে অতিরিক্ত কিছু তথ্য থাকতে পারে। এই তথ্যগুলোকে মেটাডাটা (MetaData) বলা হয়। এই মেটাডাটাগুলো একটি ফাইলে সংরক্ষিত থাকে যেটিকে এক্সিফ (Exif) ফাইল বলা হয়। Exif এর পূর্ণরূপ হলো "এক্সেন্জেবল ইমেইজ ফাইল ফরম্যাট"। এক্সিফ ফাইলকে অনেকে এক্সিফ ডাটা বললেও আমি এটিকে এক্সিফ ফাইল হিসেবেই উল্লেখ করছি।
এক্সিফ ফাইলে মূলত একটি ছবি কোথায় তোলা হয়েছে, কিভাবে তোলা হয়েছে, ছবিতে অবজেক্ট বা কি সেসকল তথ্য থাকে। যেমনঃ ফটো তোলার লোকেশন যদি বাংলাদেশে হয় তাহলে এক্সিফ ফাইলে বাংলাদেশের কোথায় ছবি তোলা হয়েছে সেটির একদম অ্যাকুরেট লোকেশন দেয়া থাকবে। তাছাড়া, ফটো তোলার ক্ষেত্রে ফ্ল্যাশ ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা, কোন ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা হয়েছে, ফটো তোলার সময় আইওএস (IOS) ও অ্যপারচার কতো ছিল ইত্যাদি তথ্যও এক্সিফ ফাইলে থাকে। মজার ব্যাপার হলো কোন এপ দিয়ে ফটো এডিট করা হয়েছে সে তথ্যও এটিতে থাকতে পারে।
আমরা এক্সিফ ফাইল বের করার জন্য একটি ফ্রি ওয়েবসাইট ব্যবহার করবো যেটি মোবাইল ও পিসি উভয় থেকেই যাওয়া যাবে। এখন আবার বলোনা আমরা গরীব আমরা ইন্টারনেট পাবো কই? আরে ভাই, এখন সব জায়গাতেই ফ্রি ওয়াই ফাই থাকে, কিছুক্ষণ পার্কে হাঁটাহাটিঁ করলেই পেয়ে যাবে। তাই সেটি নিয়ে টেনশনের কিছু নেই।
ইন্টারনেট জোগাড় হয়ে গেলে এখন খুশিতে একটি ব্রাউজারে ঢুকে exif.regex.info ওয়েব সাইটটিতে চলে যাও। সেখানে তুমি যে ছবির এক্সিফ ফাইল বা ডাটা দেখতে চাও সেটি আপলোড করে দাও। তারপর কষ্ট করে ক্যাপচা পূরণ করে দেখে ফেল ফটোটির মেটাডাটা।
এখানে একটি বিষয় খেয়াল রাখবা যে সকল ডিভাইস কিন্তু সম পরিমাণ মেটাডাটা ইমেইজে যুক্ত করতে পারেনা। তাই অনেকসময় মেটা ডাটা পাওয়া যায়না। আবার, অনলাইনে যখন কোন ফটো আপলোড করা হয় তখন সেটি কম্প্রেস করে ওয়েবসাইট জমা রাখে। তাই অনলাইনে আপলোড করা ইমেইজ ডাউনলোড করে এক্সিফ ফাইল নাও পেতে পারো।
এতো কিছু পড়ে বুঝতে না পরলে নিচের ভিডিওটি দেখে ফেলতে পারো--
তবে প্রকৃত ইমেইজের তথ্যের পাশাপাশি কোন ফটো বা ছবিতে অতিরিক্ত কিছু তথ্য থাকতে পারে। এই তথ্যগুলোকে মেটাডাটা (MetaData) বলা হয়। এই মেটাডাটাগুলো একটি ফাইলে সংরক্ষিত থাকে যেটিকে এক্সিফ (Exif) ফাইল বলা হয়। Exif এর পূর্ণরূপ হলো "এক্সেন্জেবল ইমেইজ ফাইল ফরম্যাট"। এক্সিফ ফাইলকে অনেকে এক্সিফ ডাটা বললেও আমি এটিকে এক্সিফ ফাইল হিসেবেই উল্লেখ করছি।
এক্সিফ ফাইলে মূলত একটি ছবি কোথায় তোলা হয়েছে, কিভাবে তোলা হয়েছে, ছবিতে অবজেক্ট বা কি সেসকল তথ্য থাকে। যেমনঃ ফটো তোলার লোকেশন যদি বাংলাদেশে হয় তাহলে এক্সিফ ফাইলে বাংলাদেশের কোথায় ছবি তোলা হয়েছে সেটির একদম অ্যাকুরেট লোকেশন দেয়া থাকবে। তাছাড়া, ফটো তোলার ক্ষেত্রে ফ্ল্যাশ ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা, কোন ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা হয়েছে, ফটো তোলার সময় আইওএস (IOS) ও অ্যপারচার কতো ছিল ইত্যাদি তথ্যও এক্সিফ ফাইলে থাকে। মজার ব্যাপার হলো কোন এপ দিয়ে ফটো এডিট করা হয়েছে সে তথ্যও এটিতে থাকতে পারে।
কিভাবে এক্সিফ ফাইল বের করতে হয়?
এক্সিফ ফাইল সম্পর্কে জানার পর আমাদের ইচ্ছা করছে ছবির এক্সিফ ফাইলের ডাটা বের করতে। বর্তমানে কিছু পিসির ফটো এডিটিং সফটওয়্যারে এক্সিফ ফাইলের ডাটা প্রদর্শন করা হয়। তবে আমরাতো গরীব আমাদের অনেকের পিসি নেই। আর পিসি থাকলেও আমরা ফটো এডিটিং - মেডিটিং বুঝিনা। তাহলে আমরা কী করবো?আমরা এক্সিফ ফাইল বের করার জন্য একটি ফ্রি ওয়েবসাইট ব্যবহার করবো যেটি মোবাইল ও পিসি উভয় থেকেই যাওয়া যাবে। এখন আবার বলোনা আমরা গরীব আমরা ইন্টারনেট পাবো কই? আরে ভাই, এখন সব জায়গাতেই ফ্রি ওয়াই ফাই থাকে, কিছুক্ষণ পার্কে হাঁটাহাটিঁ করলেই পেয়ে যাবে। তাই সেটি নিয়ে টেনশনের কিছু নেই।
ইন্টারনেট জোগাড় হয়ে গেলে এখন খুশিতে একটি ব্রাউজারে ঢুকে exif.regex.info ওয়েব সাইটটিতে চলে যাও। সেখানে তুমি যে ছবির এক্সিফ ফাইল বা ডাটা দেখতে চাও সেটি আপলোড করে দাও। তারপর কষ্ট করে ক্যাপচা পূরণ করে দেখে ফেল ফটোটির মেটাডাটা।
এখানে একটি বিষয় খেয়াল রাখবা যে সকল ডিভাইস কিন্তু সম পরিমাণ মেটাডাটা ইমেইজে যুক্ত করতে পারেনা। তাই অনেকসময় মেটা ডাটা পাওয়া যায়না। আবার, অনলাইনে যখন কোন ফটো আপলোড করা হয় তখন সেটি কম্প্রেস করে ওয়েবসাইট জমা রাখে। তাই অনলাইনে আপলোড করা ইমেইজ ডাউনলোড করে এক্সিফ ফাইল নাও পেতে পারো।
এতো কিছু পড়ে বুঝতে না পরলে নিচের ভিডিওটি দেখে ফেলতে পারো--
Related Articles
এক্সিফ ফাইল কি কাজে লাগে?
এক্সিফ ফাইল সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে ফটোগ্রাফাররা। তারা এক্সিফ ডাটা থেকে ছবির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারে। কোন ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতেও অসাধু অনেকে এটি ব্যবহার করতে পারে। আবার তুমি যদি গোয়েন্দা হতে চাও তাহলেও এটি তোমার কাজে লাগবে।