Get Even More Visitors To Your Blog, Upgrade To A Business Listing >>

একটু পরিশ্রম আপনাকে দিতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য আয়। নিয়ে নিন গোপনীয় টিপস। শুধু নতুনদের জন্য।



একটু পরিশ্রম আপনাকে দিতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য আয়। নিয়ে নিন গোপনীয় টিপস। শুধু নতুনদের জন্য।



অনলাইনে আয় এখন কোন স্বপ্ন নয় বরং বাস্তবতা।আইটি ক্ষেত্রে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে ফ্রি-ল্যান্সারদের সংখ্যা। অনেকেই নতুনভাবে আগ্রহী হচ্ছেন ফ্রি-ল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এ। সঠিক তথ্যের অভাবে অনেকেই অনলাইনে আয় করতে পারেন না। যারা নতুনভাবে ফ্রি-ল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই টিউনটি।
অনলাইনে আয় নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে তরুণদের মাঝে এ নিয়ে যেন উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। কিন্তু সমস্যা বাধে এ নিয়ে তেমন কোন ধারাবাহিক বা সঠিক তথ্য সম্বলিত কোন টিউন বা বই পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর তাই, শুরুতেই অনেক কষ্ট করতে হয় এই পেশায় নবাগতদের। এমন সমস্যায় যদি আপনিও পড়ে থাকেন তাহলে আজকের লিখাটি বিশেষভাবে আপনার জন্যই তৈরি। এখানে আপনি অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে কিন্তু ভালভাবে জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগুবেন সেটিও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।
বাংলাদেশে প্রচলিত নতুনদের অনলাইনে আয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিটিসি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন পিটিসি সাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে, প্রতিদিন লগ ইন করে কিছু লিংকে ক্লিক করে নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হয় এবং এ থেকে আয় হয় কিন্তু ব্যাল্যান্স উত্তোলন করতে গেলেই বিপাকে পড়েন কারন অধিকাংশ পিটিসি সাইট পেমেন্ট দেয়না আর যারা পে করে তাদের আয় দিয়ে আপনি ইন্টারনেটের বিল উত্তোলন করতে পারবেন না।
তাই পিটিসিকে বাদ দিয়ে আমরা দেখবো কিভাবে সহজ উপায়ে অনলাইনে টাকা আয় করা যায়
যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী, চোখ রাখুন আমার বিভাগ ভিত্তিক তৈরি প্রতিটি টিউনে যা আপনাকে সহায়তা করবে আপনার ভবিস্যৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে।
গত সংখ্যায় আমরা ফ্রি ব্লগিং নিয়ে বেশ কিছু আলোচনা করেছিলাম। এবং কিভাবে খুব সহজেই আপনি নিজের জন্য একটি ব্লগসাইট তৈরী করতে পারেন তা দেখেছিলাম। ওই ব্লগে আপনি পন্যের প্রচারনা করে আয় করতে পারেন। তবে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ সাইট নিয়মিত আপডেট করতে হয়।  আপনার ব্লগ সাইটে সবসময় নতুন নতুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ব্লগে লেখালেখি করতে না পারেন তখন অন্য লোককে দিয়ে তা করাতে পারেন।
আপনি বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারেন আর আপনার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, আপনি ততো বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার করতে পারেন কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। অন্যথায় এই সেক্টরে আপনি অবহেলিত হবেন।
বাংলাদেশে ঘরে বসে ফ্রিলেন্সিং করে আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা অনলাইন মার্কেটিং এ দক্ষতা থাকে তাহলে, আপনি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারেন। আপনি চাইলে ফ্রিলেন্সিং ভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারেন।
তবে আজকের আলোচনার বিষয় অনলাইন মার্কেটিং। অনলাইন এ মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা আয় করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ওয়েবস্কোর (waveScore) কি?
এটি একটি অনলাইন এ টাকা উপার্জনের ওয়েব সাইট যেখানে আপনি আপনার নিচে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক অথবা টিম তৈরি করে টাকা আয় করতে পারবেন।
কি পরিমান টাকা আয় করা সম্ভব?
প্রাথমিক অবস্থায় টাকা আয় করা একটু কঠিন। তবে ধীরে ধীরে আপনি আপনার নিচে টিম অথবা নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে টাকা আয় করা শুরু করতে পারেন। একবার যদি আপনি আপনার নিচে একটি কর্মঠ টিম/নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারেন আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবেনা। আপনি ন্যূনত্বম মাসিক ১৫০/৩০০ ডলার আয় করতে পারেন।
কত সময় লাগতে পারে?
সময়কাল সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আপনি যদি একাগ্রচিত্তে সুধু এই সাইট নিয়ে একটানা ৩ মাস কাজ করেন তাহলে আপনি ৩ মাস এর মধ্যে ডলার আয় করতে পারবেন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমি প্রথম ২২/২৫ দিনে ৮০ ডলার (৬০০০ টাকা) আয় করেছি।
কিভাবে ওয়েবস্কোর থেকে টাকা হাতে পাবেন ?
ওয়েবস্কোর আপনার টিম এর কর্ম দক্ষতা যাচাই করে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে অর্থ প্রদান করবে। ওয়েবস্কোর সাধারনত আপনাকে ক্যাশ প্রদান করবেনা। এর পরিবর্তে ওয়েবস্কোর আপনাকে বিশ্বের বিখ্যাত ৪০ এর অধিক অনলাইন শপ থেকে কেনাকাটার সুযোগ প্রদান করবে। এসব অনলাইন শপগুলোর মধ্যে amazon.comapple.com/shop,bestbuy.com সহ আরও অনেক অনলাইন শপ থেকে বিভিন্ন পণ্য খুব সহজে কিনতে পারবেন। এছাড়া প্রতিমাসে আপনার আয় যদি ২০০ ডলার এর বেশি হয় আপনি ভিসা কার্ড এর জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ এর ভিসা সমর্থিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। ত্তবে ভিসা কার্ডের একটি অসুবিধা হচ্ছে প্রতি মাসে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ভিসা কার্ডের জন্য পরিশোধ করতে হবে।



কিভাবে কাজ করতে হয়?
এই সাইট এ কাজ একদম সহজ। মূলত আপনাকে এই সাইট এর বিজ্ঞাপন প্রচার করতে হবে। অর্থাৎ এই সাইট এ রেজিস্ট্রেশান করার মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের একটি রেফারেল লিঙ্ক পাবেন। সেই রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করে আপনাকে নতুন ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাতে হবে। আপনি যত বেশি ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাবেন আপনার পয়েন্ট এর পরিমান তত বাড়বে।  তাছাড়া আপনার টিম মেম্বার যদি অ্যাক্টিভ থাকে সে ক্ষেত্রে তাদের অ্যাক্টিভিটির উপর ভিত্তি করে আপনি পয়েন্ট পাবেন।  এই পয়েন্ট এর ভিত্তিতে আপনাকে ডলার প্রদান করা হবে।
কিভাবে রেজিস্ট্রেশান করতে হবে ?
এই সাইট এ সাইন আপ করার জন্য আপনাকে একটি রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে হবে। আপনি যে কারো রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারেন।
রেজিস্ট্রেশান  লিঙ্কঃ wavescore.com
রেজিস্ট্রেশান করতে সমস্যা হলে নিচের ভিডিও টি দেখতে পারেন।



source: http://www.techtunes.com.bd/outsourcing/tune-id/435364




This post first appeared on Outsourcing In Bangladesh, please read the originial post: here

Share the post

একটু পরিশ্রম আপনাকে দিতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য আয়। নিয়ে নিন গোপনীয় টিপস। শুধু নতুনদের জন্য।

×

Subscribe to Outsourcing In Bangladesh

Get updates delivered right to your inbox!

Thank you for your subscription

×