মহামারী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য
কিভাবে বুঝবেন আপনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত?
১. শুকনো কাশি থাকবে । ২. গলা শুকিয়ে আসবে । ৩. গলা চুলকাবে । ৪. তীব্র জ¦র থাকবে। ৫. শ্বাসকষ্ট দেখা দিবে। ৬. গন্ধ ও স্বাদের অনূভূতি হ্রাস পাবে (কারো কারো ক্ষেত্রে)। ৭. মাথা ব্যাথা । ৮. ক্লান্তি । ৯. বমি । ১০.ডায়রিয়া ।
আপনার যদি উপরোক্ত লক্ষণগুলো থাকে ( সবার ক্ষেত্রে সব লক্ষনগুলো নাও থাকতে পারে), তাহলে প্রাথমিকভাবে গরম পানি ও লেবুর রস খেতে হবে। অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সম্ভব হলে টেষ্ট করান। টেষ্টে ফলাফল পজিটিভ এলে হাসপাতালে ভর্তি হতে পারেন (যদি সম্ভব হয়)। হাসপাতালে ভর্তি না হতে পারলে বাসায় একটি আলাদা রুমে ১৪ দিনের আইসোলেশনে থাকুন।
করোনা ভাইরাসের সঠিক ভ্যাকসিন এখনো পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। গবেষণা চলছে। শরীরে এন্টিবডি তৈরী করতে হবে। মানসিক ও শারিরীকভাবে শক্ত থাকতে হবে। শারীরিকভাবে শক্ত থাকার জন্য কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
ঈড়ারফ১৯ পজিটিভ হলে যা করনীয়
১। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া (যেমন টক জাতীয় ফল- লেবু, কমলা ইত্যাদি) ।
২। ভিটামিন ই জাতীয় মেডিসিন সেবন করা (ফার্মেসীতে ট্যাবলেট পাওয়া যায়) ।
৩। প্রতিদিন ২০ মিনিট গায়ে রোদ লাগানো (সকাল ১১ টার মধ্যে)।
৪। ডিম একটি পুষ্টিকর খাদ্য। প্রতিদিন কমপক্ষে একটি করে ডিম খান। ভেজে বা রান্না করে খাওয়া ভাল ।
৫। প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান।
৬। প্রতিদিন কমপক্ষে ১.৫ লিটার পানি পান এবং প্রতি বেলায় গরম খাবার খাওয়া,এই কাজগুলোই হাসপাতালে করা হয়। করোনা ভাইরাসের দেহের ঢ়ঐ এর মান ৫.৫ থেকে ৮.৫। তাই এর চেয়ে বেশী ঢ়ঐ ষবাবষ এর খাবার গ্রহনের মাধ্যমে আমরা এই ভাইরাসের রাসায়নিক গঠন ভেঙে দিতে পারি।
৫.৫ থেকে ৮.৫ এর থেকে বেশী ঢ়ঐ ষবাবষ এর কিছু খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:-
*লেবু-৯.৯ ঢ়ঐ, *পাতি লেবু- ৮.২ ঢ়ঐ , *রসুন-১৩.২ ঢ়ঐ , *আম-৮.৭ ঢ়ঐ, * ছোট কমলা-৮.৫ ঢ়ঐ,*আনারস-১২.৭ ঢ়ঐ,*কমলা লেবু-৯.২ ঢ়ঐ, *তার সাথে জিংক ট্যাবলেট খেতে হবে। তাছাড়া চীন যে ভাবে করোনা ভাইরাস প্রতিহত করেছে তা অনুসরণ করা যেতে পারে। চীনের প্রতিটি বাড়িতেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী আছে। কিন্তুু সেখানকার বাসিন্দারা এই ভাইরাসের জন্য কোন মেডিসিন বা ভ্যাকসিন নিচ্ছেন না। চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। এর পরিবর্তে তারা গরম পানির ভাপ দিয়ে ভাইরাসকে বিনাশ করেছেন। এর জন্য তারা মাত্র ৩ টি কাজ করছেন।
সেগুলো হলো:-
১। দিনে চারবার কেটলি থেকে গরম পানির ভাপ নিচ্ছেন।
২। দিনে চারবার কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করছেন।
৩। দিনে চারবার গরম চা পান করছেন। এভাবে টানা চারদিন এই ৩ টি কাজ করেই ভাইরাসটিকে দমন করছেন তারা। এভাবেই ৫ম দিনে হচ্ছেন করোনা নেগেটিভ। সূত্র- বাংলাদেশ প্রতিদিন
** অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন। কমপক্ষে প্রতিবার ২০ সে. ধরে সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করুন। সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখুন। নিজে নিরাপদ থাকুন। দেশের মানুষকে নিরাপদ রাখুন **
কিভাবে বুঝবেন আপনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত?
১. শুকনো কাশি থাকবে । ২. গলা শুকিয়ে আসবে । ৩. গলা চুলকাবে । ৪. তীব্র জ¦র থাকবে। ৫. শ্বাসকষ্ট দেখা দিবে। ৬. গন্ধ ও স্বাদের অনূভূতি হ্রাস পাবে (কারো কারো ক্ষেত্রে)। ৭. মাথা ব্যাথা । ৮. ক্লান্তি । ৯. বমি । ১০.ডায়রিয়া ।
আপনার যদি উপরোক্ত লক্ষণগুলো থাকে ( সবার ক্ষেত্রে সব লক্ষনগুলো নাও থাকতে পারে), তাহলে প্রাথমিকভাবে গরম পানি ও লেবুর রস খেতে হবে। অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সম্ভব হলে টেষ্ট করান। টেষ্টে ফলাফল পজিটিভ এলে হাসপাতালে ভর্তি হতে পারেন (যদি সম্ভব হয়)। হাসপাতালে ভর্তি না হতে পারলে বাসায় একটি আলাদা রুমে ১৪ দিনের আইসোলেশনে থাকুন।
করোনা ভাইরাসের সঠিক ভ্যাকসিন এখনো পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। গবেষণা চলছে। শরীরে এন্টিবডি তৈরী করতে হবে। মানসিক ও শারিরীকভাবে শক্ত থাকতে হবে। শারীরিকভাবে শক্ত থাকার জন্য কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
ঈড়ারফ১৯ পজিটিভ হলে যা করনীয়
১। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া (যেমন টক জাতীয় ফল- লেবু, কমলা ইত্যাদি) ।
২। ভিটামিন ই জাতীয় মেডিসিন সেবন করা (ফার্মেসীতে ট্যাবলেট পাওয়া যায়) ।
৩। প্রতিদিন ২০ মিনিট গায়ে রোদ লাগানো (সকাল ১১ টার মধ্যে)।
৪। ডিম একটি পুষ্টিকর খাদ্য। প্রতিদিন কমপক্ষে একটি করে ডিম খান। ভেজে বা রান্না করে খাওয়া ভাল ।
৫। প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান।
৬। প্রতিদিন কমপক্ষে ১.৫ লিটার পানি পান এবং প্রতি বেলায় গরম খাবার খাওয়া,এই কাজগুলোই হাসপাতালে করা হয়। করোনা ভাইরাসের দেহের ঢ়ঐ এর মান ৫.৫ থেকে ৮.৫। তাই এর চেয়ে বেশী ঢ়ঐ ষবাবষ এর খাবার গ্রহনের মাধ্যমে আমরা এই ভাইরাসের রাসায়নিক গঠন ভেঙে দিতে পারি।
৫.৫ থেকে ৮.৫ এর থেকে বেশী ঢ়ঐ ষবাবষ এর কিছু খাবারের তালিকা দেওয়া হলো:-
*লেবু-৯.৯ ঢ়ঐ, *পাতি লেবু- ৮.২ ঢ়ঐ , *রসুন-১৩.২ ঢ়ঐ , *আম-৮.৭ ঢ়ঐ, * ছোট কমলা-৮.৫ ঢ়ঐ,*আনারস-১২.৭ ঢ়ঐ,*কমলা লেবু-৯.২ ঢ়ঐ, *তার সাথে জিংক ট্যাবলেট খেতে হবে। তাছাড়া চীন যে ভাবে করোনা ভাইরাস প্রতিহত করেছে তা অনুসরণ করা যেতে পারে। চীনের প্রতিটি বাড়িতেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী আছে। কিন্তুু সেখানকার বাসিন্দারা এই ভাইরাসের জন্য কোন মেডিসিন বা ভ্যাকসিন নিচ্ছেন না। চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। এর পরিবর্তে তারা গরম পানির ভাপ দিয়ে ভাইরাসকে বিনাশ করেছেন। এর জন্য তারা মাত্র ৩ টি কাজ করছেন।
সেগুলো হলো:-
১। দিনে চারবার কেটলি থেকে গরম পানির ভাপ নিচ্ছেন।
২। দিনে চারবার কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করছেন।
৩। দিনে চারবার গরম চা পান করছেন। এভাবে টানা চারদিন এই ৩ টি কাজ করেই ভাইরাসটিকে দমন করছেন তারা। এভাবেই ৫ম দিনে হচ্ছেন করোনা নেগেটিভ। সূত্র- বাংলাদেশ প্রতিদিন
** অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন। কমপক্ষে প্রতিবার ২০ সে. ধরে সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করুন। সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখুন। নিজে নিরাপদ থাকুন। দেশের মানুষকে নিরাপদ রাখুন **