Get Even More Visitors To Your Blog, Upgrade To A Business Listing >>

বিকাশ চন্দ | কবিতাগুচ্ছ ২০২২ | Bangla Kabita | Bikash Chanda | Poetry 2022

আনন্দ পাঠ

- বিকাশ চন্দ


চায়ের কাপে চুবিয়ে দিচ্ছিলেন 
পোড়া সিগারেটের ছাই সহবত এক চিমটে লজ্জা
থমকে থাকা হাত সড়গড় এগিয়ে গেল
বিরোধী হাওয়ার গ্রাস জড়িয়ে নিল শীত বস্ত্র
শূন্য ঘরে পরস্পর দীর্ঘ শ্বাস ফুঁড়ে যায় অন্তর 
পাষাণ হৃদয়ের ক্ষত কাহিনীর আগুনে জল
আদি শ্লোক বাতানুকূল ঘরে স্নেহে গলে জল
পৌরুষ সময় লালন কাহিনী শোনায়
জন্ম বিকল মনুষ্যত্ব হয়ে ওঠে তৃণভোজী রাজপুত্র

শীত ঘুম পারবে আগুন উষ্ণতায় ক'টা বিষণ্ণ মুখ
বন্ধু তত্ত্বের ভেতর পাশ ফিরে বিষধর শরীর 
ছেঁড়া শীত বস্ত্রের সম্পর্ক বোঝে গ্রাম শহর 
পোড়া অক্ষরের শরীরে শব্দ বোধের রিপু কাল 
এফোঁড় ওফোঁড় বাঁধন সুতোর ব্যতিক্রমী উৎসব 
উঠোনে দুয়ারে আরো আধুনিক হৃদয় মাপার যন্ত্র
ঘুণাক্ষরেও কেউই টের পায়নি পতিতা রক্তের দাম
অভিমানী মাটি খুবলে কোঁচড় ভর্তি করে ভাস্কর 
অসম্পূর্ণ হৃদয় উগরে দেয় সে এক বিচ্ছিন্ন আনন্দ পাঠ

অন্তঃছায়ায় প্রণয় উৎস

- বিকাশ চন্দ


প্রাণের কান্না বোঝে নিশুতি-রাতের একা কোজাগরী 
তবুও ভারি চোখে ভেসেছে উচ্ছ্বাস ভালোবাসায় 
নিদেন পক্ষে একটাই জীবন বাজী ধরে বসে আছি 
ভূবন জোড়া সম্প্রীতি টানে কোন সে পাতাল চক্র
জাত গোত্র ছিঁড়ে খেয়েছে সকল দুঃসময়
অরূপ রূপের নক্ষত্র বিলাস ছেঁড়ে রাত্রির ছায়াপথ 
নিষ্পলক প্রতি দ্যুতি মাখে চোখে মুখ ঢাকা আঙ্গিকে 

রাতের শেষে জড়িয়ে বাঁচে সত্যি মনের মানুষ 
রক্ত ছড়িয়ে জড়িয়ে বাঁচি শ্বেতকরবীর জ্বালায়
অদৃশ্য শূন্যতায় উদ্যত কোথাও কি দানব দানবী 
প্রাণের দোসর জড়িয়ে জানে হৃদয়ের ভার যত
স্মৃতিনাশা সময়ে ভেসেছে আত্মার মানব মানবী 
বুকের ভেতর গুমরে আছে কষ্ট কাঁটা পাথর

অহরহ হৃদয় বাসর জড়িয়ে পুরুষ পাথর কেমন 
প্রাণের ভাষা তৃষ্ণা কাতর ভাঙা অমৃত কলস
বিপন্নতায় জেগে ওঠে ছিন্ন করে প্রত্ন ইতিহাস 
সাম গান ঢালে কান্নার কনকাঞ্জলি অকৃত্রিম 
নগ্ন দেহে অন্তঃছায়ায় প্রণয় উৎস ছয়লাপ বসন্ত রঙ

অনন্ত নক্ষত্র ফুল ফোটে

- বিকাশ চন্দ


রক্তপাতের কাল ছুঁয়ে আছে কপালে জন্ম চুম্বন
দখলদারি বৈভব খেলায় আশ্চর্য স্বপ্ন বোনা
অদ্ভুত গ্রহ নক্ষত্র দেবতা জড়িয়ে আছে বুকের অসুখ
উদ্ধত বিলাসী জলসায় বিপন্ন বিপ্লব সময়
ধ্বস্ত রমণী রমণের মতো জড়িয়ে প্রলোভন নৃশংসতায়

হাজারো যন্ত্রণা বেড়ে ওঠে জল মাটি হাওয়ায় 
ঘরে ঘরে অবসন্ন কালের বিষণ্ণতা দু'ঠোঁটে কাঁপছে 
কালো ওড়নায় ঢেকে আছে অমৃত জন্ম কথা 
মৃত শরীর জুড়ে কাক রঙ ছাই পালকের নির্ভার ওড়াউড়ি 
মনের ভেতর পোড়ে আত্মার প্রাচীন লাশ কুঠুরি 

মাটির ঘরে দেয়ালে বহু চূর্ণ কথামালার দর্পণ 
বৃষ্টির মতো বিরূপ সহস্র মুখে ধিক্কার বাধক দোষের
উঠোনে দাঁড়িয়ে মুখোশ আড়াল ক্লান্ত দৃশ্যায়নে 
বেমালুম ভুলে গেছে সুশাসন সময়ের নীতিমালা 

জল ছবি কথা রঙ আবাহনী কথার স্তুতিময় স্বরলিপি 
প্রতীকী আত্মা ঘিরে রাখে রক্ত গোলাপ পাঁপড়ি 
আকাশ নীলের সীমানা ছুঁয়েছে গোধূলি বুকের সময়
অক্ষর ঘরের চোখে মুখে শিক্ষার ইস্তাহার 
সনির্বন্ধ আলোয় অনন্ত নক্ষত্র ফুল ফোটে 

ঘুম গ্যারেজের বাসিন্দা

- বিকাশ চন্দ


রাজা তখন ঘুম ভবনে মগ্ন স্বপ্নের এলবামে 
যে যার ব্যস্ত প্রাকৃতিক পরবাসে জীবীকার শব্দে
ইচ্ছে ঘুম চটকে গেলে শুকিয়ে কাঠ সুরম্য বাগান
হঠাৎ জেগে উঠলে সমস্ত ক্যানভাসে জলছবি মৃত্যু গোনে
রাজার টাইম টেবিলে চোখ রেখে ওঠা বসা করা চাই 
ভাষারও অদল বদল সাবেকি বৃত্তে তাঁর সিংহাসন 
কি অদ্ভুত সময় শীত ঘুম ভেঙে গেলে বিষকল্প ক্রোধ
রাজাদেশে পাড়া সুদ্ধ গুটিয়ে আনে নির্ঘুম রাত গারদে
পালাবার পথ আটকে দেখো ' আমি তোমাদের লোক....
উৎসবে ছয়লাপ রাজপথে স্বপ্ন চিহ্ন আঁকে 

রাধাচূড়া কৃষ্ণচূড়া পরস্পর ভাসে প্রেম পরাগের রেণু 
পাখিরাও পরস্পর পুরুষ নারী ডানা ছুঁয়ে ঝাপসা চোখে
ঠোঁটে পালকে বুকে রতি স্বপ্নে ঝরে পড়ে এক একটা পালক
গাছের নগ্ন শরীর চেনে না ফাটা বাকলের বিপন্নতা 
ধারে কাছে জ্বলে উঠতো কাঁচা আগুনের বয়স 
ছা'পোষা বিধু কানাই রসুল জানে গ্রীলের নক্সা বোনা
চোখের সামনে নেচে উঠতো স্বাতী নক্ষত্রের ঝাঁক 
এমন ক্ষিদের আবহ সঙ্গীত বড় কর্কশে বাজে পঞ্চস্বর
শরীর ছেঁড়ে রাজ রোষ কেবল জানে ঘুম গ্যারেজের বাসিন্দা

শব্দ সরস্বতী আর লাল পেড়ে শাড়ি

- বিকাশ চন্দ


পিতৃ পুরুষেরা স্নানাহার শেষে জন্মান্তরে একান্ন পীঠে 
মহাবিশ্বের কতনা পালক পিতা আল্লা ঈশ্বর বুদ্ধ যীশু 
জবা সঙ্কাশ ভোরে সূর্য প্রণাম আযান জানে পরমায়ু 
প্রার্থনা ঘরে ছড়িয়ে অচেনা পাখিদের পুণ্যি পালক 
মানুষের শৈশবে বাইরের মতো ঘরেও পরজন্ম নেই 
কতো না স্নেহ চুম্বন মনে পড়ে না জানে ব্রাহ্ম মুহূর্ত 
শরীর থেকে শরীর বদলে অবাক প্রসন্ন প্রত্যুষ 
হিসেব মেলা ভার কত মানুষের অপচয় কোথায় সাজাবে
যতটুকু কুড়িয়ে সঞ্চয় তাও একান্ত শূন্যতায় ক্ষতির চিহ্ন আঁকে 

বাজী ধরে বসে আছে আশ্চর্য বাঁধনে প্রণয়িনী
শাসাচ্ছে রাতের নগরপাল গলায় দেবী সূত্র উত্তরীয় 
কানে কানে বীজ মন্ত্র ত্যাগের কথা কামিনী কাঞ্চন গল্প 
শরীরে কোনো কলঙ্ক নেই রক্ত মাংস মজ্জায় গোত্রে 
কলঙ্ক ছড়াতে ব্যস্ত নিষাদ স্বৈরিণী পদ্মগোখরো সাপ 
সুষনি শাকের নয়ানজুলির দু'ধারে জীবনের ঘরবাড়ি 
এই দেখো না উন্মুক্ত দু'হাত অন্তরে বুকের মহা শূন্যতা
চেনা নদীর দুপাশে নকশিকাঁথা হিরণ্ময় ঘরবাড়ি শরীর 
উঠোনে প্রতিস্পর্ধী শব্দ জন্ম জঠর ভাঙে আগুন অক্ষর 
রক্তাক্ত গোড়ালি জানে শব্দ সরস্বতী আর লালপেড়ে শাড়ি 

নিষেধ কালে ঋতুর সংলাপ

- বিকাশ চন্দ


জোয়ার ধোয়া সেই বালুচর ভেসে গেছে বাসনার ঘর
অনারোগ্য জীবন্ত অসুর ঘিরে আছে দুঃখের প্রশস্তি 
কে জানে মুখবন্ধ খামে রেখে যাবে শব্দের মানুষ 
আমার আত্মীয়তা ছিল জল জীবন জমি শস্য সঙ্গমে
ঝড়ো পোকা উড়ছে জানে আগুনের অন্তর্ঘাত 
মানুষ কতটা বোঝে পৃথিবীর অষ্টপ্রহর সনাতন সংকীর্তন 

আমাদের চতুর্দিকে অচেনা সুড়ঙ্গপথ জানে প্রাণ পুরুষ 
পৃথিবীও গ্রহ ফেরে দোলে শূন্যের গোলক অখণ্ড একা
আমাদের শ্বাস টুকু যতক্ষণ প্রহরে প্রহর অবিরাম 
চেনা মাঠে সাজিয়েছি নম্র সবুজ শস্য পরিবার
তোমার শরীরেও ঝিঙে ফুলের হলুদরঙ মায়াময় 
হলুদ রাঙা হাতে কাঁসার থালায় ভাতের উষ্ণ বিস্ময় 

কেউ বলেনি সময়ের অভিশাপ আষাঢ় পয়লা জানে
ঘন নীল জলের ভেতর প্রাণ আর শ্যাওলা রঙের দেহ
থাকুক না উৎসব অপেক্ষায় উল্লাস যুঁই বেলা মৌটুসী ঠোঁট 
হাজারো বঞ্চনা জানে হাড়মজ্জা অন্তিম আবাস
দুরন্ত শিরা উপশিরা নিঃসাড়ে ঘিরে খুশির অভ্যাস 
বর্ণহীন দেয়ালে নিষেধ কালের ঋতুর সংলাপ 

আমার বুকের প্রতিবিম্ব

- বিকাশ চন্দ


সমস্ত বাসনায় ভাসে প্রসন্নতা আশ্চর্য হৃদয়ে
প্রেম আর প্রকৃতির মাটি ঘাস ফুলেদের সম্মিলন
সুন্দর চোখের পাতায় কুয়াশা চূর্ণ দেখে দূর্বাদল শ্যাম
হিরণ্ময় বসন্ত স্থপতি স্বপ্ন ছোঁয়া কচি পাতা ডালে

অবারিত রুদ্ধ যন্ত্রণা হু হু বাতাসে উছলে ওঠে ঝড়
ইন্দ্রিয় সকল জমাট রক্তে শরীর জানে ঠোঁটের উচ্চারণ 
প্রতি রাত বিষণ্ণতা ফালা ফালা করে দেয় অজানা করাত
সকল দুঃস্বপ্নের পদ্মমণি আগলে রাখে শরীরী সুগন্ধ
অক্ষর হীন সময়েও পাতাল ঘর ভেঙে জাগে শিশু কলতান

কাছে পিঠে ঝড় ভাঙা পাখিদের তখন কি বিচিত্র উল্লাস
অজস্র পাথর স্তূপে শব্দময় গুচ্ছ গোলাপের ভবঘুরে হাসি
দুঃস্বপ্নের ছায়া মুখ ঢেকে দোমড়ানো প্রচ্ছদ দেখে উন্নয়ন
বিলুপ্ত অন্ন বস্ত্র বাসভূমি ঘিরেছে স্বৈর জীবন কাল
সাজানো বিষপাত্রে স্পন্দহীন খেলা নীল ছায়ায়
টের পেলাম নিঃস্ব কালে আমার বুকের প্রতিবিম্ব 

প্রাচীন ছায়া

- বিকাশ চন্দ


অনেক দিন হয়ে গেলো বসতি পঞ্চাশ বছর
এক একটি জামার ভেতর অনাবৃত শরীর 
শরীরী বাতিঘর জুড়ে অনাবৃত আলো
মাটির ঘর তুলসী উঠোন জন্মাবধি নিত্য সহচর
দীর্ঘ সম্পর্কের শুরু থেকে শেষ একই স্বপ্নের গভীর  
অলীক বরাভয় পাপতাপ ছুঁয়ে মৃত আত্মার শোক

তেমন ভাষা যুৎসই ছিল না ছিল শুধু চুম্বন
তবুও তো প্রেম পরম্পরায় স্বামী সংসার দীর্ণ দীর্ঘশ্বাস
গাছের গহনে ভূমি কন্যা ভ্রমর আদরে নিধুবন
মুখ ছবি ছিল জঠর জাতকও জানে নিশ্চিত আবাস

এখন আবার বুকের ভেতর চাপ কেন অন্য আভরণ 
মধুকুঞ্জ কি কেবলই অরণ্য বিলাস রাধিকার 
কত বার শোকের চিহ্ন ভিজিয়েছে যত গোপন আস্তরণ 
 সবুজ গাছের শরীরে একই জন্ম বাকল পুরুষে প্রণয়ে

মাটির মোহে গাছে পাতায় ঈশ্বর আলোয় জাগে গৃহস্থ ভাষা
কোন কথা নেই তবুও হৃদয়ে ধ্বনিময় কথকতা 
আশ্চর্য বেঁচে থাকা আমাদের পরম্পরা প্রাচীন ছায়ায় 

হবিষ্যি

- বিকাশ চন্দ


চিরকাল জেনেছি মৃত্যুর অবয়ব বন্ধ চোখ
কোনও বিকার মারাত্মক তেমন অশনিসংকেত নেই
হৃদয়ের ভেতর চুপচাপ ঘুমিয়েছে স্পন্দন 
আজন্মকাল কুয়াশায় ঝিমুচ্ছে কঙ্কাল আর রাজা-রানি 
প্রতিবাদের রঙ ছিলনা তবু সাজো সাজো পাতাল ঘর
এই শূন্য রঙ কী চিনে ফেলেছেন হে মহাত্মা

যেখানে যত বকুল গাছ সেখানে বসন্ত বারো মাস
কোকিল কোকিলার ডাক আবহমান
যে মানুষটি চিরকালের জন্য ঘুমোল
তার পঞ্চেন্দ্রিয় নিঃশব্দ সেও শুনেছিল কি
চিরকাল বসন্ত সকাল দুপুর সন্ধ্যা রাত্রি
আর সেই মানুষটি ঠিক বসে আছে 
চিরকাল বসে থাকে বকুল চাতালে পুষ্প বৃষ্টির জন্য

বকুল গাছ সইতে পারে না বিরহ বেদনা 
বর্ষায় সারা শরীর ভিজেছে মন্দাকিনী জলছবি 
সমস্ত মানুষের আড়ালে চুপিচুপি বসে আছে প্রিয় প্রসন্ন মুখ
এই মাত্র ঝলসে গেছে তারই সঞ্জাত বংশ গৌরব 
তা হলে এসো বকুল সই প্রতিদিন একসাথে হবিষ্যি খাই

জারজ জন্মান্তর

- বিকাশ চন্দ


দেয়াল ছুঁয়ে দেখি আঙুলে জলের আগুন
ভেজা ফুলেদের গায়ে আত্মরতি সুখ
চিরকাল কালো মেঘ চেরে জীবন আর আতঙ্ক
রক্ত দোহন বোঝে আমাদের সুকুমার আত্মগত প্রাণ

মরণের সাথে জ্বলনের আলোর স্তব্ধ অন্ধকার
ক্ষুধিত সময় গিলেছে বারংবার জন্ম আখর
এভাবেই ডায়ে বাঁয়ে শুয়ে আছে আমার কঙ্কাল
কারণ জাত গোত্র অরণ্য নগর বিনীত অহংকাল

ব্রজবুলি আর সাম গীতি জানে অচেনা বৃহন্নলা
কেমন অঙ্গ গোপন ঘরে কীরূপ জানাতেই হবে 
গণ জাদুকর জেনেছে পোঁতা হবে বিষবৃক্ষ বীজ
চরম লজ্জায় হাত রেখে দেখা চাই উষ্ণ শোণিত পাতা

অদৃশ্য সব কাম্য পৌরুষ জানে নীলকন্ঠ ক্রোধ
বুকের রক্তে দুধে জলে নিভৃতে জাগে মাতৃত্বের ঘ্রাণ 
হিসেবের কাগজে কালি কলমে হায় বিষণ্ণ রোমন্থন 
আকাশে আলোর নীলে ঘিরে থাকে জারজ জন্মান্তর


বিকাশ চন্দ | Bikash Chanda

মাতৃস্নেহা - রূপশঙ্কর আচার্য্য | নতুন গল্প ২০২২ [Galpo | Story]

ভাষা ও সংস্কৃতি - সৌম্য ঘোষ [প্রবন্ধ] [Article] 2022

জায়মান | অনুরোধ সবিনয় | অবমূল্যায়ন | এড়িয়ে যাওয়ার ছলে-কৌশলে | সর্বদাই ছিনতাই | একই জলপতনের ঘোর

শিক্ষাগুরু | সবুজের মেলা | প্রার্থনা | মায়ের আসার অর্থ | আমরা বাঙালি | কবিতাগুচ্ছ ২০২২ | Subrata Chakraborty | Poetry 2022

মেঘ | ভাঙন | শিকার | ক্ষত | হাওয়া | কবিতাগুচ্ছ ২০২২ | Dilip Mahanty | Poetry 2022


আনন্দ পাঠ | অন্তঃছায়ায় প্রণয় উৎস | অনন্ত নক্ষত্র ফুল ফোটে | ঘুম গ্যারেজের বাসিন্দা | শব্দ সরস্বতী আর লাল পেড়ে শাড়ি | নিষেধ কালে ঋতুর সংলাপ | জারজ জন্মান্তর | হবিষ্যি | প্রাচীন ছায়া | আমার বুকের প্রতিবিম্ব | আনন্দ পাঠ আনুশীলনী প্রথম ভাগ | আনন্দ পাঠ অনুশীলনী পরিচায়িকা | আনন্দ পাঠ অনুশীলনী দ্বিতীয় ভাগ | ব্যাকরণের আনন্দ পাঠ | যেতে পারি কিন্তু কেন যাবো | অবনী বাড়ি আছো কবিতার মূলভাব | বৃক্ষ কবিতা সিংহ আলোচনা | নলিনী বাড়ি আছো | সমর সেনের কাব্যগ্রন্থ | বাস্তুশাস্ত্র কাকে বলে | বাস্তু কি | বাস্তুশাস্ত্র | বাস্তুশাস্ত্র টিপস | বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী | বাস্তু শাস্ত্র সম্পর্কে জানতে চাই | বাস্তু জমি কি | লাল পাড় সাদা শাড়ি ছবি | লাল কাতান শাড়ি | লাল পাড় সাদা শাড়ি দাম | লাল সাদা জামদানি শাড়ি | লাল পাড় সাদা শাড়ি কবিতা | সাদা শাড়ি কালো পাড় | লাল সাদা শাড়ি ক্যাপশন | সরস্বতী কথার অর্থ কী? | সরস্বতীর আরেক নাম কি? | সরস্বতী দেবীর স্বামী কে? | পিরিয়ড হলে মন্দিরে যাওয়া | প্রাচীন বৃক্ষের ছায়া | হবিষ্যান্ন করার নিয়ম | শ্রাদ্ধ তত্ত্ব | আদ্য শ্রাদ্ধ কি | শ্রাদ্ধ কেন করা হয় | আভ্যুদয়িক শ্রাদ্ধ | আগামী | শ্রাদ্ধ বাড়িতে খেলে কি হয় | প্রতিবিম্বের দিনগুলি | কবিতাগুচ্ছ | বাংলা কবিতা | সেরা বাংলা কবিতা ২০২২ | কবিতাসমগ্র ২০২২ | বাংলার লেখক | কবি ও কবিতা | শব্দদ্বীপের কবি | শব্দদ্বীপের লেখক | শব্দদ্বীপ | বাংলা ম্যাগাজিন | ম্যাগাজিন পত্রিকা | শব্দদ্বীপ ম্যাগাজিন

bengali poetry | bengali poetry books | bengali poetry books pdf | bengali poetry on love | bangla kobita | poetry collection books | poetry collections for beginners | poetry collection online | poetry collection in urdu | poetry collection submissions | poetry collection clothing | new poetry | new poetry 2022 | new poetry in hindi | new poetry in english | new poetry books | new poetry sad | new poems | new poems in english | new poems in hindi | new poems rilke | new poems in urdu | bangla poets | indian poetry | indian poetry in english | indian poetry in urdu | indian poems | indian poems about life | indian poems about love | indian poems about death | bengali story | bengali story books for child pdf | bengali story books for adults | bengali story books | bengali story books for child | bengali story books pdf | bengali story for kids | bengali story reading | short story | short story analysis | short story characteristics | short story competition | short story definition | short story english | short story for kids | short story generator | short story ideas | short story length | long story short | long story short meaning | long story | long story instagram | story Writing Competition | story writing competition topics | story writing competition for students | story writing competition malayalam | story writing competition india | story competition | poetry competition | poetry competitions australia 2022 | poetry competitions uk | poetry competitions for students | poetry competitions ireland | poetry competition crossword | writing competition | writing competition malaysia | writing competition london | writing competition hong kong | writing competition game | writing competition essay | writing competition australia | writing competition prizes | writing competition for students | writing competition 2022 | writing competitions nz |



This post first appeared on Shabdodweep Web Magazine, please read the originial post: here

Share the post

বিকাশ চন্দ | কবিতাগুচ্ছ ২০২২ | Bangla Kabita | Bikash Chanda | Poetry 2022

×

Subscribe to Shabdodweep Web Magazine

Get updates delivered right to your inbox!

Thank you for your subscription

×