নিজস্ব প্রতিবেদন : তাই চলে গিয়েছে,তবে বাঙালির ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা টা বেড়ে গেছে কিন্তু দীঘা, পুরী তো অনেক হলো এবার একটু নির্জন সমুদ্রে সময় কাটানোর ইচ্ছে ঘুরে আসতে পারেন এই দ্বীপে। শিয়ালদা থেকে ৭: ১৫ এর নামখানার ট্রেনটি ধরে ৯:৩০ এর মধ্যে পৌঁছে যান নামখানাতে। তারপরেই স্টেশন থেকে বেরিয়ে একটি টোটো বুক করে ফেলুন হেনরি আইল্যান্ড যাওয়ার জন্য। খুব বেশি মানুষ না জানার কারণে, প্রচুর পরিমাণ হোটেল বা রিসোর্ট দেখতে পাবেন না এই এলাকায়।
Related Articles
তবে একটা দুটো বেশ ভালো রিসোর্ট দেখতে পাবেন। তবে তারই মধ্যে, পেয়ে যাবেন একটি দুটি চোখে পড়ার মতন সাজানো সুন্দর রিসোর্ট। আপনি যদি চান তাহলে, এই আইল্যান্ডে কাটাতে পারেন বেশ কয়েকটি দিন। কলকাতার একদম পাশে হওয়ার কারণে চাইলে দুপুরের লাঞ্চটা সমুদ্রের ধারে করে এবং সমুদ্রে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটিয়ে সন্ধ্যের দিকে ফিরেও যেতে পারেন বাড়ি। কারণ সকাল সকাল পৌঁছে যাওয়ার ফলে, আপনার হাতে থেকে যাবে বেশ কিছুক্ষণ সময়।
সমুদ্রের স্নান করে, ওয়াচ টাওয়ার থেকে সমস্ত ভিউ দেখার পর চটপট লাঞ্চ সেরে নিন। তারপরেই বকখালীর জন্য বেরিয়ে পড়ুন। তারপর ফিরে এসে ৬:৩২ এর ট্রেন ধরে ফের চলে আসুন কলকাতায়। তাই আপনি যদি চান কম খরচের সুন্দর একটি দিন কাঁটাতেই পারেন নির্জন এই হেনরি দ্বীপে। প্রতিদিন ১০০০ টাকার মধ্যেই পেয়ে যাবেন রিসোর্ট। এবং সারাদিনের জন্য যদি আপনি toto রিজার্ভ করতে চান তাহলে খরচা পড়বে মাত্র ৩০০ টাকা। তাহলে সময় নষ্ট না করেই যদি আপনি চান একান্তে সময় কাটাতে তাহলে এই হেনরি আইল্যান্ডের থেকে ভালো জায়গা আপনার জন্য আর কিছুই নেই।