যুক্তরাজ্য প্রবাসী অধ্যুষিত বাংলাদেশীদের ব্রিটিশ ভিসা কার্যক্রম ঢাকা থেকে গুটিয়ে নেয়া হচ্ছে। ঢাকার পরিবর্তে এই ভিসা কার্যক্রম সম্পন্ন হবে নয়া দিল্লিতে। আগামী সেপ্টেম্বর থেকে ব্রিটিশ সরকারের এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাই কমিশনের একটি সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।
ঢাকার ব্রিটিশ হাই কমিশন থেকে বাংলাদেশীদের ভিসার আবেদনের প্রসেস সম্পন্ন করা হবে না। বাংলাদেশ থেকে ব্রিটেনে ভিসা আবেদনকারীদের সব ডকুমেন্ট যাচাই-বাছাইয়ের জন্য পাঠানো হবে নয়াদিল্লিতে। আর আবেদনকারী ব্যক্তির ভিসা সংক্রান্ত সকল সিদ্ধান্ত গৃহিত হবে ওখানেই। নতুন এই পদ্ধতি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এ পর্যন্ত ব্রিটিশ হাই কমিশন ঢাকা থেকে ৩৯ জন কর্মকর্তা কর্মচারীকে চাকুরী থেকে ছাঁটাই করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার সকালে ঢাকার ব্রিটিশ হাই কমিশনের তথ্য অফিসার নারায়ন চক্রবর্তীর সাথে আলাপকালে তিনি জনবল ছাঁটাইয়ের কথা স্বীকার করেন। তবে হাই কমিশন স্থানান্তর প্রসঙ্গে তিনি সু-স্পষ্ট কিছু বলতে পারেননি। তিনি বলেন, যখন যা গতি হবে তা আমাদের মেনে নিতে হবে। ব্রিটিশ হাই কমিশন ঢাকায় কার্যক্রম শুরু করে ১৯৯১ সালে। তারপর থেকে কমিশন, সাধারণের গ্রহণযোগ্য সার্ভিস অত্যন্ত দক্ষতার সাথে প্রদান করেছেন। কিন্তু অনেকের ধারণা এই স্থানান্তরের কারণে সর্বক্ষেত্রে হযবরল অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।
এ প্রসঙ্গে কথা হয় প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েস এমপির সাথে। তিনি তার অভিমত ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ঘটনাটি যদি সত্যি হয়ে থাকে, এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক। ব্যয় কমানোর জন্য ঢাকা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তর এটা কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া যায় না। কারণ হাই কমিশন একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান। উদাহরণ স্বরূপ তিনি উল্লেখ্য করেন ব্রিটেনে ৫ বছরের মাল্টিপুল ভিসার জন্য একজন ভিসা প্রত্যাশি প্রায় ৭০ হাজার টাকার ফিস জমা দিয়ে থাকেন। তিনি বলেন, ভারত থেকে আমাদের দেশের প্রবাসীর সংখ্যা ব্রিটেনে বেশি। মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী এ ধরণের একটি সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
এদিকে, গভঃ ইউকের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে আগামী ১৩ জুলাই থেকে বাংলাদেশ থেকে সব ধরণের পিবিএস ডিপেন্ডডেন্ট ভিসা আবেদনের পর পরবর্তী প্রসেস বাংলাদেশের বাইরে থেকে করা হবে।
এদিকে, বাংলাদেশিদের ব্রিটেনের ভিসা নয়াদিল্লি থেকে সংগ্রহ করার সিদ্ধান্তে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে সিলেটবাসীর মধ্যে। ব্রিটেন সরকারের এমন সিদ্ধান্তে হতবাক হয়ে গেছেন সিলেটের বাসিন্দারা। ব্রিটেনে অবস্থানরত প্রবাসী সিলেটিরাও মেনে নিতে পারছেন না এমন সিদ্ধান্ত।
তাদের অভিযোগ, এর ফলে ব্রিটেন গমনেচ্ছু বালাদেশিরা ভিসা প্রাপ্তিতে হয়রানির শিকার হবেন। ঢাকার পরিবর্তে নয়াদিল্লি থেকে ভিসা প্রসেসিং সময় ও ব্যয় সাপেক্ষ হবে। ব্রিটেন সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশিদের ইংল্যান্ডের ভিসা সংগ্রহ করতে হবে দিল্লি থেকে। আর এতেই ক্ষোভে ফুসে উঠেছে 'বাংলাদেশের লন্ডন' খ্যাত সিলেট।
ব্রিটেন সরকারের নতুন এ সিদ্ধান্তের পর ক্ষুব্ধ সিলেটবাসী আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। ঢাকা থেকে ব্রিটেনের ভিসা প্রদান অব্যাহত রাখা এবং সিলেটে নতুন ভিসা সেন্টার স্থাপনের দাবিতে তারা আন্দোলনে নামার পরিকল্পনা নিয়েছেন। দাবি জোরালো করতে সিলেটের পাশাপাশি ব্রিটেনে অবস্থানরত প্রবাসী সিলেটিদেরও এই আন্দোলনে শরীক করার চিন্তা-ভাবনা করছেন তারা।
তাদের অভিযোগ, এর ফলে ব্রিটেন গমনেচ্ছু বালাদেশিরা ভিসা প্রাপ্তিতে হয়রানির শিকার হবেন। ঢাকার পরিবর্তে নয়াদিল্লি থেকে ভিসা প্রসেসিং সময় ও ব্যয় সাপেক্ষ হবে।
ব্রিটেন সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশিদের ইংল্যান্ডের ভিসা সংগ্রহ করতে হবে দিল্লি থেকে। আর এতেই ক্ষোভে ফুসে উঠেছে 'বাংলাদেশের লন্ডন' খ্যাত সিলেট। ব্রিটেন সরকারের নতুন এ সিদ্ধান্তের পর ক্ষুব্ধ সিলেটবাসী আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।
ঢাকা থেকে ব্রিটেনের ভিসা প্রদান অব্যাহত রাখা এবং সিলেটে নতুন ভিসা সেন্টার স্থাপনের দাবিতে তারা আন্দোলনে নামার পরিকল্পনা নিয়েছেন। দাবি জোরালো করতে সিলেটের পাশাপাশি ব্রিটেনে অবস্থানরত প্রবাসী সিলেটিদেরও এই আন্দোলনে শরীক করার চিন্তা-ভাবনা করছেন তারা।
জানা গেছে, বর্তমানে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাই কমিশন থেকে বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়া ব্রিটিশ হাইকমিশন পরিচালিত একটি কেন্দ্রের মাধ্যমে সিলেট থেকেও ভিসা আবেদন গ্রহণ করা হয়ে থাকে। সিলেটবাসী কয়েক বছর থেকে ভিসা আবেদন গ্রহণ কেন্দ্রটিকে পূর্ণাঙ্গ ভিসা সেন্টারে রূপান্তরের দাবি জানিয়ে আসছে। সিলেটবাসী যখন পূর্ণাঙ্গ ভিসা সেন্টারের দাবি জানিয়ে আসছে তখন বাংলাদেশ থেকে ব্রিটেনের ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর এ খবরে সিলেটের সর্বত্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। - See more at: http://www.allnewsbd.com/bn/article/7761/#sthash.Dqtrv23Z.dpuf
ব্রিটেন সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশিদের ইংল্যান্ডের ভিসা সংগ্রহ করতে হবে দিল্লি থেকে। আর এতেই ক্ষোভে ফুসে উঠেছে 'বাংলাদেশের লন্ডন' খ্যাত সিলেট। ব্রিটেন সরকারের নতুন এ সিদ্ধান্তের পর ক্ষুব্ধ সিলেটবাসী আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন।
ঢাকা থেকে ব্রিটেনের ভিসা প্রদান অব্যাহত রাখা এবং সিলেটে নতুন ভিসা সেন্টার স্থাপনের দাবিতে তারা আন্দোলনে নামার পরিকল্পনা নিয়েছেন। দাবি জোরালো করতে সিলেটের পাশাপাশি ব্রিটেনে অবস্থানরত প্রবাসী সিলেটিদেরও এই আন্দোলনে শরীক করার চিন্তা-ভাবনা করছেন তারা।
জানা গেছে, বর্তমানে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাই কমিশন থেকে বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়া ব্রিটিশ হাইকমিশন পরিচালিত একটি কেন্দ্রের মাধ্যমে সিলেট থেকেও ভিসা আবেদন গ্রহণ করা হয়ে থাকে। সিলেটবাসী কয়েক বছর থেকে ভিসা আবেদন গ্রহণ কেন্দ্রটিকে পূর্ণাঙ্গ ভিসা সেন্টারে রূপান্তরের দাবি জানিয়ে আসছে। সিলেটবাসী যখন পূর্ণাঙ্গ ভিসা সেন্টারের দাবি জানিয়ে আসছে তখন বাংলাদেশ থেকে ব্রিটেনের ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর এ খবরে সিলেটের সর্বত্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। - See more at: http://www.allnewsbd.com/bn/article/7761/#sthash.Dqtrv23Z.dpuf
জানা গেছে, বর্তমানে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাই কমিশন থেকে বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদান করা হয়ে থাকে। এছাড়া ব্রিটিশ হাইকমিশন পরিচালিত একটি কেন্দ্রের মাধ্যমে সিলেট থেকেও ভিসা আবেদন গ্রহণ করা হয়ে থাকে। সিলেটবাসী কয়েক বছর থেকে ভিসা আবেদন গ্রহণ কেন্দ্রটিকে পূর্ণাঙ্গ ভিসা সেন্টারে রূপান্তরের দাবি জানিয়ে আসছে। সিলেটবাসী যখন পূর্ণাঙ্গ ভিসা সেন্টারের দাবি জানিয়ে আসছে তখন বাংলাদেশ থেকে ব্রিটেনের ভিসা প্রসেসিং কার্যক্রম গুটিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর এ খবরে সিলেটের সর্বত্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
তারা অনেকেই জানিয়েছেন তারা মনে করেন ব্রিটেনে ভারতীয়দের চেয়ে বাংলাদেশীদের সংখ্যাই বেশি। সেক্ষেত্রে বরং দিল্লীর ভিসা কার্যক্রম গুটিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আশাটাই বেশি যৌক্তিক হত।
Related Articles
This post first appeared on .....:::::||||| DaMalChele.Com |||||:::::....., please read the originial post: here