রুমে ফিরে ফ্রেশ হয়ে কালো রঙ্গের একটা শাড়ি পড়লাম সঙ্গে লাল রঙ্গের ব্লাউজ আমার শাড়িটা একটু বেশি ট্রান্সপারেন্ট এই শাড়ির বাইরে থেকে আমার শরীরের সব কিছু বেশ ভালোই দেখা যাচ্ছে, উপায় নেই এটাই পড়তে হবে কারণ আমার কাছে ফ্রেশ শাড়ি আর নেই, আমাকে দেখে মেয়ে বললো মা তোমাকে দরুন লাগছে, আমি মনে মনে খুব খুশী হলাম।
আমি আমাদের রুম থেকে বেরিয়ে পাশের ওদের রুমের দিকে গেলাম নিচে খেতে যাবো, ওদের হয়েছে কিনা জানবার জন্যে, আমি জখন ওদের রুমের কাছে এলাম ওদের রুমের ভেতর থেকে কিছু উত্তেজক কথা আমার কানে এলো আমি দরজার বাইরে দাঁড়িয়ে শুনতে লাগলাম।
Related Articles
সুবীর : বৌদির দুদ আজকে খুব টিপেছি চান করতে করতে
লাল্টু : বাহ্ আমি ত শালা সুজোগ পেলাম না
বাবীন : ভাই দেখ সাবধানে আমার মান সন্মান টা খেয়াল রেখে যা খুশীকরিস।
সুবীর : হা রে শালা বোকাচোদা আমরা কি তোর দিদিকে রেপ করছি নাকি, একটু মাস্তি করছি এই যা, যদি নিজে থেকে লাগাতে দেয় তাহলে লাগাবো না হলে নয়। তবে কালকে রাতেই বাড়া লাগিয়ে দিতাম যদি এই বাল লাল্টুটা না আটকাতো, আমি ত শাড়ি টা খুলেই ফেলেছিলাম।
আর শালা লাল্টু তুই বাড়া ব্লাউজ টা খুলতেই হাঁপিয়ে গেলি লাগাবী কি করে।
লাল্টু : হা রে দুদ গুলো কি বড়ো বাড়া, আমার তো দেখেই দাঁড়িয়ে যায় শালা কালকে ভাবলাম একটু দুদ খাবো ব্লাউজের হুক খুলে দেখি ব্রা পরে আছে ব্রা টা কি টাইট রে তবে টিপে সুখ করেছি।
সুবীর : তাহলে ভাব ঘুমের মধ্যে টিপে সুখ করলি জেগে সজ্ঞানে টিপে লাগাতে পারলে কেমন মজা পাবি ভাব একবার।
লাল্টু : কিন্তু লাগাতে দেবে কি ?
সুবীর : দেখ ওনেক দিন লাগায়নি সেটা কালকে আমি গুদ দেখেই বুজে গেছি , এবার সব কিছু ওপরওয়ালার ইচ্ছে।
এই বাবীন কতক্ষন চান করবি বাথরুমে বৌদির দুদের কথা ভেবে হ্যান্ডেল মারছিস নকি রে বের হো খেতে যাবো আমরা বৌদের রুমে যাচ্ছি আয় তুই।
আমি ওরা বেরোবার আগেই আমার রুমে চলে এসেছি, আর ভাবছি তারমানে কালকে ঘুমিয়ে পড়বার পরেই সুবীর লাল্টু আমার ব্লাউজ শাড়ি খুলে ছিলো। ভেবেই আমার শরীর টা কাঁপতে আরম্ভ করলো , উত্তেজনায় ।
রুমে ঢুকে সুবীর বৌদি রেডি খেতে যাবো নিচে, আমি স্বাভাবিক ভাবেই বললাম হা আমরা রেডি,
বাবীন কোথায়?
আর বলোনা না বৌদি কখন বাথরুমে ঢুকেছে এখনো বেরোয়নি, সমুদ্রে সব চান করবার দৃশ্য দেখে মনে হয় খুব গরম হয়ে গেছে একটু ঠান্ডা করছে মনে হয়।
কথাটা শুনেই আমি হেসে ফেললাম।
বাহ্ বৌদি তোমাকে হাসলে তো দরুন দেখায়
সুবীর : তবে বৌদি আজকে তোমাকে এই শাড়িতে দারুন দেখাচ্ছে।
আমি মনে মনে বললাম ভালো লাগবে না সব কিছু দেখা জাচ্ছে ভালোতো লাগবেই।
বাবীন এলো সবাই মিলে নিচে খেতে গেলাম, ড্রাইনিং রুমে জখন ঢুকলাম উপস্তিত সব পুরুষের চোখ প্রথমে আমার নাভিতে তারপরে আমার বুকে ঘোরাফেরা করছে সেটা আমি বুজতে পারলাম। সবকিছু যে দেখা যাচ্ছে শাড়ির বাইরে থেকে আমার নাভি ব্লাউজ থেকে হল্কা করে ব্রা তাও দেখা যাচ্ছে ক্লিভেজ দেখা যাচ্ছে ভালো মতো সেটা আমিও যানি।
পাশের টেবিল বসা লোকটাকে বলতে শুনলাম বাবা কি মাল রে .
The post সঙ্গীতা দে 3 appeared first on Bangla Choti.
This post first appeared on Bangla Choti বাংলা চটি, please read the originial post: here