Get Even More Visitors To Your Blog, Upgrade To A Business Listing >>

সঙ্গীতা দে 2

বাপের বাড়ী বিরাটি পৌঁছাতে পৌঁছাতে দুপুর হয়ে গেলো, আমার বাপের বড়িতে বাবা, মা , ভাই আর ভাইয়ের বৌ সঙ্গে ওদের মেয়ে এই কজন মেম্বার. আর ভাই ফোঁটার জন্য মাসি এসেছে মাসির সঙ্গে ছেলে আমি ওকে ওনেক ছোটো দেখেছিলাম এখন বেস বড় হয়ে গেছে. আমিও দেখে খুশি হলাম এইবারে দুটো ভাইকে ফোঁটা দেবো. আমাদের বিরাটি, বারাসাত এরিয়ায় জমাটি কালি পুজো হয় সন্ধ্যে বেলায় সবাই মিলে পুজো দেখতে বেরোলাম। সেখানে ভাইয়ের মানে মাসির ছেলে ওর নাম ‘বাবিণ’ এর আরো দুই বন্ধুর সঙ্গে আলাপ হলো এদের একজন লাল্টু’, আর সুবীর. ঘোরা খাওয়া সব হলো বাড়ি ফিরবো ভাইয়ের বন্ধু দের বিদায় জানলাম হটাত্ সুবীর বললো কি বৌদি কালকে ভাই ফোঁটায় শুধু ভাইকেই খাওয়াবে আমরা বাদ ? আমি সঙ্গে সঙ্গে বললাম কালকে তোমাদেরও নেমন্তন্ন রইল ওরাও বলল আসবো. পরের দিন বাস্ত্যতায় মধ্যে কাটতে শুরু হলো ‘বাবীনের’ বন্ধুরা এলো তখন ফোঁটা দিচ্ছিলাম ওদের বললাম বসে পড়ো তোমাদেরও ফোঁটা দি সুবীর বলল নাগো বৌদি আমাদের ফোঁটা নিতে নেই। লাল্টু বসলো ওকেও ফোঁটা দিলাম। খাওয়া আড্ডা গল্প সব কিছুর মধ্যে দিন গড়িয়ে রাত হলো, রাতে আমার ছেলে মেয়ে ধরলো ঠাকুর দেখতে যাবে, আমার ইচ্ছে ছিলো না তাও বের হলাম ঠাকুর দেখতে। সঙ্গে বাবীন লাল্টু সুবীর ও আমাদের সঙ্গে এলো, ঠাকুর দেখতে দেখতে ওনেক রাত হলো সুবীর বলল বৌদি বিরিয়ানি খাবে আমার বিরিয়ানী খুব প্রিয় আমি বললাম খাওয়ালে ফ্রীতে বৃষ ও খেয়ে নেবো, আমরা বারাসাতের জনপ্রিয় দাদা বৌদির বিরিয়ানীর দোকানে গেলাম বিরিয়ানী খেতে. ওনেক লোকের ভীড় আমাদের নম্বর আসতে আসতে ওনেক দেরি হয়ে গেলো এমন সময় দেখি লাল্টু সুবীর কোথায় গেসলো ওরা আসছে, ওরা আসতে সবাই মিলে খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম বাড়ী আসতে আসতে রাত ২ টো হলো. লাল্টু সুবীর আমাদের বাড়িতে থেকে গেলো, কিন্তু একটা সমস্যা দেখা দিলো আমাদের ঘর মোটে ৩ টি একটা ঘরে ভাই থাকে একটা ঘরে মা বাবা আর একটা ঘর গেস্ট দের জন্য, তাই ৭ জন সোবো কোথায় সেটাই চিন্তা করছি শেষ মেষ ঠিক হলো, খাটে মাসি আমার মেয়ে আর আমি শুবো আর মেঝেতে ওরা তিনজন আমার ছেলে মার কাছে শুয়ে পড়ল. একটু ঘুম টা ধরেছে সারাদিনের ক্লান্তির জন্য খটখট কিছু একটা শব্দে ঘুম টা ভেঙ্গে গেলো নাইট ল্যাম্পের আলোতে দেখলাম সুবীর আর লাল্টু বসে বসে কিছু একটা খাচ্ছে, যেহেতু আমি খাটের এই ধারে শুয়ে ছিলাম তাই ফিস্ ফিস্ করে বললাম ‘ কিরে তোরা ঘুমাসনি’ সুবীর বললো না বৌদি এই বিয়ার টা খেয়েই শুয়ে পড়ছি। আমি ত শুনে থ মেরে গেলাম আর বললাম তোমরা ঘরের মধ্যে খেও না ছাদে চলে যাও। সুবীর বলল ওকে, সঙ্গে বলল বৌদি তুমি খেতে চাও? আমি বললাম না না কেউ জানলে কেলেঙ্কারি হয়ে যাবে। সুবীর বললো কেউ জানবে না খেয়ে শুয়ে পড়বে, আমার ইচেছ হচ্ছে কিন্তু ভয় ও লাগছে, সুবীর হটাত্ দেখি একটা গ্লাস আমার দিকে বাড়িয়ে দিচ্ছে, আমি না না করতে করতে ওর হাত থেকে গ্লাসটা নিয়ে এক ঢোকে বিয়ার খেয়ে নিয়ে চুপ করে শুয়ে পড়লাম, কিছুক্ষন পরে গা টা কেমন গোলাচ্ছে উঠে বসলাম। লাল্টু জ্জিগাসা করলো বৌদি কী হলো, ‘ আমি বললাম গা টা গোলাচ্ছে’ সুবীর বললো তুমি খেয়েই শুয়ে পড়লে সেই জন্যে – আমি ভাবলাম হয়তো তাই হবে। সুবীর বলল বৌদি ওখানে বসে থেকো না মাসিজেগে যাবে তুমি নীচে এসে বসো। আমি নীচে নেমে এসে ওদের সঙ্গে বসলাম, ওরা বিয়ার খাওয়া চালু রেখেছে সুবীর আমাকে বলল বৌদি আগে খেয়েছো কখোনো? আমি বললাম হা হোলি তে বেস কয়েকবার আর তোমার দাদার সঙ্গে জখন ও আসে এই আরকি। আর একটু খাবে আমাদের সঙ্গে? ওরা আর একগ্লাস দিলো এক ঢোকে খেয়ে নিলাম, সুবীর বললো আস্তে আস্তে খাও, এই রকম করে ৪ টে গ্লাস খেলাম মাথাটা একটু ঝিম্ ঝিম্ করতে শুরু করেছে, আমি বাবীন কে বললাম ভাই কাউকে বলিস না কিন্তু। বাবীন বলল তুমি চিন্তা করো না সঙ্গীতা দি কেউ জানতে পারবে না, আমি শোবার জন্যে উঠে দাঁড়ালাম, লাল্টু বললো বৌদি এখনি শুয়ো না একটু পরে শুবে না হলে আবার গা গোলাবে। আমি বললাম এখন ঠিক আছি কিছু হবে না, বলে শুয়ে পড়লাম কখন ঘুম ধরে গেছে বুজতে পারিনি, সকালে ঘুম ভাঙ্গতে দেখি আমার ব্লাউজের হুক গুলো, আর শাড়ি টা সায়ার মধ্যে গোঁজা ছিলো সেটাও খোলা আমি একটু ওবাক হলাম মনে মনে ভাবলাম নেশার ঘোরে হইতো খুলে ফেলেছি আমি নিজেই। সকালে ঘুম থেকে উঠে বসে বসে মনে না না রখ্ম চিন্তা আসছে , ব্লাউজের হুক গুলো খুলল কি করে জাই হোক ব্রা টা ঠিক থাক ছিলো না হলে ছেলে গুলো দেখে ফেললে ইসস্ জা তা, হটাত্ সুবীর পিছন থেকে এসে বললো কি বৌদি সকাল সকাল বসে বসে কি চিন্তা করছো? আমি বললাম কই কিছু না ত কেনো? লাল্টু বলল কালকে ঘুম কেমন হলো বৌদি, আমি বললাম ভালোই ত হলো, কিন্তু সুবীরের মুখ চোখ কেমন একটা মনে হলো আমার কিছু একটা বলতে চাইছে যেনো। সুবীর বললো বৌদি তোমাদের বাড়ি থেকে দিঘা কতদূর? আমি বললাম ঘণ্টা দুয়েক লাগে, কেনো গো দীঘা যাচ্ছো নাকি ? সুবীর বললো হা কালকে যাবো। আমি বললাম আমিও ত কালকে বাড়ি ফিরবো, তোমরা কখন যাবে আর কে কে যাবে, সুবীর বললো আমরা তিনজন যাবো কালকে সকালে ঠিক আছে গাড়ি নিয়ে যাবো তুমিও আমাদের সঙ্গে চলে যেও. বললাম ঠিক আছে । ওরা ওদের বাড়ী চলে গেলো, পরের দিন সকাল বেলায় সুবীর লাল্টু গাড়ি নিয়ে এলো সামনে আমার মেয়ে আর ছেলে বসেছে মাঝখানে সিটে জানলার ধারে আমি মাঝখানে সুবীর আর ওই দিকের জানলার ধারে পাসে বাবীন বসেছে। গাড়ি বালি ব্রিজ পেরিয়ে কোলাঘাটের দিকে চলেছে, সুবীর আমাকে বলছে বৌদি চলো তুমিও আমাদের সঙ্গে দিঘা ঘুরে আসবে চলো। আমি বললাম না না তোমরা যাও ঘুরে এসো। আমার মেয়ে শুনে বলে বসলো মা চলো না একদিন ঘুরে বাড়ি চলে যাবো। কোলাঘাট এলো ব্রেকফাস্ট ডিম টোস্ট আর কফি, লাল্টু সুবীর দেখি হোটেলের ভিতরে কেবিনে বসে গেলো সঙ্গে সিগনেচার নিয়ে। আমাকে ডাকছে আমি না বললাম। ওরা বললো ওকে দিঘা তে গিয়ে খেও. লাল্টু কে আমি বললাম আমি দীঘা যাচ্ছি না ভাই। একঘণ্টা পরে ওরা কেবিন থেকে বেরলো। সুবীর লাল্টু ভালোই মদ খেয়েছে দেখেই বোজা জাচ্ছে, বাবীন একটু কম আর ড্রাইভারটা খেয়েছে কিনা বুজতে পারছি না। ঐদিকে সুবীর জোরা জুরি শুরু করছে দীঘা যাবার জন্যে, সঙ্গে আমার ছেলে মেয়েও দীঘা যেতে চায়, শেষে ছেলে মেয়ের কথা ভেবে রাজী হয়ে গেলাম। আমার পাসে বসা সুবীর আমার সঙ্গে ঈর্যার্কি মারছে সেক্সসূযালি কথা বোলা শুরু করছে । আমিও কম যাই না আমিও পাল্লা দিয়ে ওদের সঙ্গে ইয়ার্কি মারছি, নন্দকুমার পেরোলাম এখানেই আমাদের নামবার কথা ছিলো, কিন্তু না নেমে দীঘার দিকে রওনা দিলাম। দীঘা ঢুকবার কিছুটা আগে সুবীর দেখি একটা বোতল বের করলো যাতে মদ জলে মিশিয়ে রেখেছিলো, ওরা তিনজনে একটু একটু করে খেয়ে, আমার দিকে বাড়ালো আমি বললাম না না আমি খাব না তোমারা খাও। সুবীর জোর করে আমার মুখে ঢেলে দিলো, এতে কয়েক ঢোক পেটে ঢুকে গেলো সঙ্গে আমার শাড়ীতে পড়লো ওনেক টা এতে আমি একটু বিরক্ত প্রকাশ করলাম। লাল্টু বললো কিছু মনে করো না বৌদি আসলে সুবীরের নেশা হয়ে গেছে নেশার ঘোরে এই সব করেছে। আমি কিছু বললাম না। হোটেল পৌঁছে গেলাম দুটো রুম নেওয়া হলো একটা রুমে আমি ছেলে মেয়ে আর একটা রুমে ওরা তিনজন। মনে মনে ভাবলাম যাক আলাদা আলাদা রুম হয়েছে ভালোই হয়েছে। লাল্টু ডাকতে এলো সমুদ্রে চান করতে যাবে বলে, আমি বললাম ৫ মিনিটের মধ্যে আসছি। রেডি হয়ে রুম থেকে বেরিয়ে এলাম, সুবীর আমার কাছে এসে বললো বৌদি তুমি আমার ওপর রাগ করেছো? আমি বললাম না ঠিক আছে, দিয়ে দুজনেই স্বভাবিক হয়ে গেলাম আগের মতো। বৌদি একটু নেবে নাকি চান করতে ভালো লাগবে তাহলে, আমি বললাম আমি সমুদ্রে নামবো না, কারণ শাড়ি পরে সমুদ্রে নামা যায় না। চুড়িদার আনিনি। ওরা কেউ কিছু বললো না। সমুদ্রের ধারে এলাম কতো লোক চানে মেতে আছে, আমারো ইচ্ছে হচ্ছে কিন্তু শাড়ি পরে জলে নামলে যদি সামলাতে না পারি এই ভেবে পাড়ে বসে ছেলে মেয়ে আর ওদের চান দেখতে লাগলাম। সমুদ্রের হওযাতে নেশা টা একটু ধরেছে, আমি আর থাকতে না পেরে সমুদ্রে পা ডোবা জলে দাঁড়িয়ে থাকলাম। কিছুক্ষণ পরে সুবীর আমার কাছে এসে বললো বৌদি এসো না, লাল্টু সঙ্গে বাবীন আমার ছেলে মেয়ে সবাই মিলে ধরলো জলে নামবার জন্ন্য। আমার মেয়ে আর ছেলে টানতে টানতে কোমর সমান জলে নামিয়ে আনলো, আর সঙ্গে সঙ্গে একটা বিশাল ঢেউ কোথা থেকে এসে পুরো ভিজিয়ে দিয়ে গেলো। ঢেউটা চলে যাবার পরে দেখি আমার শাড়ীটা ওলট পালোট হয়ে গেছে আর জলে ভিজে সব কিছু পাবলিকের সামনে দৃশ্যমান আমি এই ভয় তাই পাচ্ছিলাম, আমি সঙ্গে সঙ্গে গলা টা জলে ডুবিয়ে দিলাম কিছুক্ষন পরে আমারো ভালো লাগতে আরম্ভ করলো, চানে মেতে উঠলাম সবাই মিলে। একটার পর একটা ঢেউ আসছে আর ওলট পালোট করে দিচ্ছে সুবীর কাছে এসে বললো কি বৌদি কেমন লাগছে, আমি বললাম ভালোই লাগছে বলতে সুবীর আমার হঠাৎ হাত টা ধরে টেনে আরো একটু গভীর জলে নিয়ে গেলো আমায় আগে রেখে ও আমার পেছনে ধরে রেখেছে, ওর হাত টা আমার পেট বুক চেপে রেখেছে জখন ঢেউ আসছে ও আমাকে কোলে করে চেপে ধরে রাখছে। ঢেউএর জোরে শাড়ি টা প্রায় খুলে যাবার জোগাড় হয়েছে। লাল্টু এসে বললো কি বৌদি কেমন লাগছে আমি কিছু না বলে হাসলাম শুধু, ওকে জিঞ্জাসা করলাম বাবীন কোথায, লাল্টু বললো ও তোমার ছেলে মেয়ের সঙ্গে আছে। এমন সময় একটা বড় ঢেউ এলো সবাই ছাড়াছড়ি হয়ে গেলাম সেই সুজোগে কেউ একজন আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলো, আর জড়িয়ে ধরে জোরে জোরে আমার দুদ টিপতে লাগলো আমি বোজার চেস্টা করলাম কে কিন্তু বুজতে পারছি না কিছুতেই। প্রায় মিনিট পাঁচেক টেপটেপির পরে ছেড়ে দিলো, পিছন ঘুরে কাউকে দেখতে পেলাম না। সামনে বেশ কিছুটা দূরে সুবীর আর লাল্টু আমাকে ডাকছে, আমি সিওর হলাম ওদের দুজনার কেউ নয়। একটু খেয়াল করতে দেখি একটা ছেলে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে আর আমাকে ইসারায বলছে কিছু, আমি বুজে গেলাম ও আমার দুদের কথা বলছে। সুবীর লাল্টু আমার কাছে এগিয়ে এলো বলল বৌদি চলো আরো সামনে যাই সামনে ঢেউ কম ফ্রেশ জল ফ্রেশ জলে চান করে উঠে পড়বো, আমাকে দুজন দুটো হাত ধরে সামনে নিয়ে গেলো, সত্যি সামনে ঢেউ কম জল টাও পরিস্কার, সেই ছেলেটাও দেখি আমাদের পাসে পাসে ঘুর ঘুর করছে, লাল্টু কে কি যেনো একটা বলছে আমার সম্পৰ্কে বুজতে পারলাম না, আমি ভয় পেয়ে গেলাম আমার বাড়ীর কাছের কেউ নয় তো যদি বড়িতে যেনে যায়। লাল্টুকে জিজ্ঞাসা করলাম ‘ওই ছেলেটা তোমাকে কি বলছিলো? ‘ লাল্টু বললো ছাড়ো বৌদি ও ভুল ভাল কথা বলছে যেনে কাজ নেই তোমার, আমি জোর করলাম বললাম বলো আমি কিছু মনে করবো না, লাল্টু বললো লোকটা আমকে বলছে “মাগীটাকে কত টাকা দিযে নিয়ে এসেছো দাদা” খাসা মাল আছে দুদ গুলো দরুন, এক রাতের জন্য পাওয়া যাবে” এই সব বলছিলো বৌদি॥ আমি আর কিছু বললাম না সোজা হোটলে যাবো বলে পাড়ের দিকে এগোতে লাগলাম লাল্টু বললো বৌদি দাঁড়াও আসছি আমরাও, ওদের কে এসো বলে এগিয়ে চললাম। জল থেকে উঠে আমার খেয়াল হলো ভিজে কাপড় ভেদ করে আমার ফর্সা নাভি, ৩৮ সাইজের দুদ, পাছা সবাই হা করে গিলছে, কিছু করার নেই হোটেল পর্জন্ত এই ওবস্তায যেতে হবে আমাকে মনে মনে প্রস্তুত হয়ে গেলাম, রাস্তায় একজন সামনে এসে বলে বসলো ও বৌদি তোমার সব কিছু ত সবাই দেখে নিলো, ভাগ্যিস ছেলে মেয়ে বাবীনের সঙ্গে আগে আগে আছে, রাস্তায় ওনেক কিছু শোনার পর হোটেল পৌঁছে গেলাম, হোটেলে ঢোকার মুখে হোটেলের এক স্টাফ বললো আরে বৌদি গামছা বা তোয়ালে কেনো নিয়ে গেলে না। এই ও ভাবে কেউ আসে, যান গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নিন। কিন্তু এতে যে আমার দুদ পাছা নাভি দেখে সবাই খুব খুশি হয়েছে সেটা ভালোই বুজতে পারলাম।

The post সঙ্গীতা দে 2 appeared first on Bangla Choti.



This post first appeared on Bangla Choti বাংলা চটি, please read the originial post: here

Share the post

সঙ্গীতা দে 2

×

Subscribe to Bangla Choti বাংলা চটি

Get updates delivered right to your inbox!

Thank you for your subscription

×