Get Even More Visitors To Your Blog, Upgrade To A Business Listing >>

দৃক দৃশ্য বিবেক 3

এতো কিছুর মধ্যে বেশ চালিয়ে নিচ্ছিলেন অপালা দেবী -৩ মাসে এগিয়ে গেছে মঞ্জুল অনেকটা পথ । স্যার দশরথ কে সামলাতে তার কোনো পরিশ্রম হতো না । আর দশরথ অপালা দেবী কে দেখে বুঝে খিস্তি খেউর করতেন বাড়ির চাকর দের । অপালা দেবীর বাড়িতেও তার অনেক ছাত্রের আনাগোনা ছিল কিন্তু তারা সবাই ব্যাচে পড়তে আসে । এমন মোটা টাকা সত্যি তার দরকার ছিল ঘর সামলানোর জন্য । ছোক ছোক করা স্যার দশরথ শুধু নয়নসুখেই মেতে থাকতেন । কিন্তু অপালা দেবীর বিধি বাম ।

আর উর্মিলা দেবী , না লক্ষণের বৌ না , উনি স্যার দশরথের শ্রী, স্ত্রী যাই বলুন গেলেন মকর স্নানে । সপ্তাহে ৩ দিনই অপালা দেবী কে আসতে হতো । আর মঞ্জুলের একটি বোন যার পরিচয় আর দেয়া হয় নি । তিনি স্নিগ্ধরত্না , নামের হিসাবে তার শ্রী চোখে লাগবার মতো ।তবে সুলক্ষণা উর্মিলা দেবী তার মেয়েকে ভুলেও এক মুহূর্তের জন্য হাত ছাড়া করেন না ।মেয়েই তার নয়নের মনি । অতি বাল্য কালে তার বাগদান করে রেখেছেন লখনৌ এর এক বস্ত্র ব্যবসায়ী বাঙালি পরিবারের পুত্রের সাথে । যাই হোক স্যার দশরথ আর সপরিবারে গঙ্গা সাগরে পরিভ্রমনে রত । বাড়ির দায়িত্বে কানাই , মতির মা, আর মঞ্জুলের ছোট মামা শ্যামাচরণ । ব্যবসা পত্তরের খাতা দেখা বন্ধ থাকবে এ কদিন ।মতির মা খাবারের ব্যবস্থা করেন । মঞ্জুল কোথাও যেতে চায় না । স্নিগ্ধ মায়ের থাকে থাকলে তো নয়ই ।

সেদিন সন্ধ্যায় পড়াতে এসেছেন অপালা দেবী ।আজ আপন ভোলা হয়ে বসে আছে মঞ্জুল । ঘরে ঢুকে রোজ কার অভ্যাসের মতো ব্যাগ নামিয়ে এক গ্লাস জল খেয়ে পড়ার টেবিলে বসলেন অপালা । একটু আড় চোখে দেখেই বুঝতে পারলেন মঞ্জুলের ধোনটা বড়ো হয়ে দাঁড়িয়ে বেচারা কে খুব বিরক্ত করছে । এত বড়ো ধোন পুরুষ মানুষের কি করে হয় ? মাথার মধ্যে পাক দিচ্ছে তার হাজার চিন্তা ভাবনা , কিন্তু যেটা তাকে নেশা ধরিয়ে দিচ্ছে তা হলো মঞ্জুলের শিশু সুলভ সরলতা ! সে কিন্তু শিশু নয় । শুধু যুগের সাথে নিজেকে নোংরা করে উঠতে পারে নি ।
নিছক কৌতুক নিয়ে অপালা দেবী বললেন “ কি মঞ্জুল তোমার ওটা ওরকম হয়ে আছে কেন ? যাও হিসি করে এস ঠিক হয়ে যাবে !”
লজ্জায় মঞ্জুল মিশে গিয়ে বললো “ না দীনি , আমার হয় না ঠিক ! ওহ থাক আপনি পড়ান ! “
আমার স্কুলের বন্ধু রা বলে তো হাত দিতে , আমি দি না , ভালো লাগে না , ওটা বড়ো হয়ে যায় আমার আরো ভয় করে ! “
আপনি বাবা কে এ কথা বলবেন না বাবা মারবে আমায় খুব “ !
কথা শেষ হলেও কথার রেশ গুলো অপালা দেবী কে দুর্বল করে দিতে থাকে.।

প্রকান্ড মোটা ধোনটা স্তম্ভের মতোই উঁচু হয়ে আছে , সুশ্রী পরিষ্কার , নিজের বুকের মধ্যে পুরুষ্ট স্তন দুটো তে তিনি মিশি মিশি আরাম উপভোগ করতে শুরু করলেন । না ছিলো পোড়ানো তে মন তার থামছিল না । হলোই তো ১২ বছর , কেউ শোয়নি তারশরীরে । মনের কু গুলো যেন কুয়াশার মতো ঘুরে ধরছে , কেউ নেই আসবেও না এখানে কেউ ? লজ্জায় নিজেই মরে গেলেন তিনি না শিক্ষিকা , তার তো সন্তান আছে । কিন্তু আগুন নিভবে কোথায় ???

মন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলছে । “ আচ্ছা মঞ্জুল তোমার বাড়ির লোক যদি জানতে পারে ? তুমি বদমাইশ- আমি ভাবছি তোমার বাবা কেই বলে দেব ! তুমি ইচ্ছা করে আমায় ঐটা দেখাচ্ছ !” বেশ ভয় পেলো মঞ্জুল । তার পর খানিকটা অনুযোগের সুরে বললো “ না নরম হলে কি করবো “

টেবিলের উল্টো দিকে খাটে বসে পড়া তার অভ্যাস । তড়াক করে উঠে পরনে প্যান্ট নামিয়ে দিননির দিকে তাকিয়ে কান্নার মতো করে বললো “ এই দেখুন নামছে না “ ।

উন্মত্ত হাতির শুঁড়ের মতো লোলুব্ধ ধোনটা দেখে এবার অপালা দেবী ভিতরেই ঘামতে শুরু করে দিলেন !

The post দৃক দৃশ্য বিবেক 3 appeared first on Bangla Choti.



This post first appeared on Bangla Choti বাংলা চটি, please read the originial post: here

Share the post

দৃক দৃশ্য বিবেক 3

×

Subscribe to Bangla Choti বাংলা চটি

Get updates delivered right to your inbox!

Thank you for your subscription

×