নতুন কেবিনেটের নাম ঘোষণা করেছেন কনজারভেটিভ পার্টির নেতা তেরেসা মে। মন্ত্রিসভায় কিছুটা রদবদল এসেছে।
Related Articles
সাবেক শ্রম ও পেনশনমন্ত্রী ডেমেইন গ্রিনকে উপ-প্রধানমন্ত্রী (ফার্স্ট সেক্রেটারি) করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের মুখ্য সচিব ডেভিড গাউকিকে শ্রম ও পেনশনমন্ত্রী করা হয়েছে। হাউস অব কমন্স নেতা ডেভিড লিডিংটনকে করা হয়েছে আইনমন্ত্রী।
মাইকেল গভকে পরিবেশ ও কৃষিমন্ত্রী। আর হাউস অব কমন্স নেতা হয়েছেন এন্ড্রো লিডসন। তিনি আগে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।
তেরেসা মে’র নতুন কেবিনেটে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন জেরেমি হান্ট। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে রাখা হয়েছে লিয়াম ফক্সকে। যিনি আগে একই পদে ছিলেন। ফিলিপ হ্যামন্ডকে আগের মতো অর্থমন্ত্রীর পদে রাখা হয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে রাখা হয়েছে বরিস জনসনকে। ডেভিসকে রাখা হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ব্রেক্সিট মন্ত্রী পদে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পেয়েছেন অ্যাম্বার রুড।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে মাইকেল ফ্যালনের প্রতিই ফের আস্থা রেখেছেন তেরেসা মে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকছেন গ্রেক ক্লার্ক। শিক্ষা এবং নারী ও সমঅধিকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে জাস্টিন গ্রিনিংকে। যোগাযোগ ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পদে রাখা হয়েছে সাজিদ জাভিদকে। ওয়েলস মন্ত্রী করা হয়েছে অ্যালন কেয়ার্নসকে। চিফ হুইপ করা হয়েছে গাবিন উইলিয়ামসনকে। স্কটল্যান্ডবিষয়ক মন্ত্রী করা হয়েছে ডেভিড মনডেলকে। আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী করা হয়েছে প্রীতি প্যাটেলকে।
ব্রিটেনের সাধারণ নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় এককভাবে সরকার গঠন করতে পারছে না কনজারভেটিভ পার্টি। ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নিস্ট পার্টির (ডিইউপি) সঙ্গে জোট করে নতুন সরকার গঠনের ঘোষণা দেয় মে’র দল। বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত মধ্যবর্তী নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টি ৩১৮ আসন পায়। আর ২৬১ আসন পায় দ্বিতীয় হওয়া লেবার পার্টি। এর মধ্য দিয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় কনজারভেটিভ পার্টি। আগের নির্বাচনে ৩৩০টি আসন পেয়েছিল এ দলটি।
This post first appeared on Amr Bangla - 24/7 Online News Portal, please read the originial post: here